হরিয়ানা সরকার দাবি করেছে যে ২৮৩ জন মুসলমান এবং ৭১ জন হিন্দু জেলায় সাম্প্রতিক ধ্বংসযজ্ঞের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নূহ মূলত একটি মুসলিম-সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকা বলে দাবি করে রাষ্ট্র সংখ্যাটিকে ন্যায্যতা দিয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হু হু করে ছড়িয়ে পড়েছিল হিন্দু বনাম মুসলমান সম্বন্ধীয় ঘৃণ্য পোস্ট। সেই পোস্টগুলি থেকেই শুরু হয়েছিল দাঙ্গা। যাচাই করতে এবার বেশ কতগুলি নাম হাতে পেয়েছে তদন্তকারী দল।
বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মিছিল চলাকালীন হরিয়ানার নুহ-তে একটি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় বজরং দলের সদস্য মনু মানেসারের ভূমিকা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
কোথাও ‘নাস্তিক’ মানুষের দ্বারা পবিত্র গ্রন্থে লাথি, কোথাও আবার চরমপন্থীদের দ্বারা আগুন লাগিয়ে দেওয়ার ঘটনা। প্রতিবাদে মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলিতে বিক্ষোভে উন্মত্ত জনতা।
বিতর্কিত পোস্টের জেরে হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষদের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত লাগে বলে অভিযোগ। এর বিরুদ্ধে হিন্দু ধর্মীয় মানুষদের ব্যাপক প্রতিবাদে কার্যত রণক্ষেত্রের চেহারা নিয়েছে সমগ্র এলাকা।
তাঁরা জমিদারবাড়ির নারীদের সেবা করা সহ বিভিন্ন কাজ দিয়ে জমিদারদের সেবা করতে বাধ্য থাকতেন এবং প্রায়শই বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হতেন।
পাকিস্তানে ১০ পরিবারের ৫০ জনকে একসঙ্গে হিন্দু থেকে মুসলমান করা হল। রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে এই কাজ করা হয়েছে বলে অভিযোগ।
সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ভয়ঙ্কর আক্রমণের ভিডিও দেখে এমন ঘটনাকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিভঙ্গের ‘লজ্জা’ বলে উল্লেখ করেছেন তৃণমূলের সমর্থকরাও।
ধর্মীয় হিংসার ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে রাজ্য প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য বিহারে অতিরিক্ত আধাসামরিক বাহিনী পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।
কবীর সুমনের ফেজ় টুপি পরা ছবি শেয়ার করে ফেসবুকে কার্যত তুলোধোনা করেছেন বিশ্ববরেণ্য লেখিকা। খোঁচা দিয়েছেন রাজনৈতিক দলবদল নিয়েও।