শুক্রবার গভীর রাতে মধ্য মরক্কোতে ৬.৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে অন্তত ২৯৬ জন নিহত এবং কয়েক ডজন আহত হয়েছে।
নিহত ছাত্রের পরিবারের অভিযোগ,ঘটনার পরই কসবা থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। কিন্তু এখনও পর্যন্ত দোষীদের গ্রেফতার করা হয়নি। পুলিশ নিস্ক্রীয় বলেও অভিযোগ উঠেছে।
মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গা টুইট করে তথ্য দিয়েছেন, 'আইজলের কাছে সাইরাগে নির্মাণাধীন রেল সেতু ভেঙে পড়েছে এবং ১৭ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। উদ্ধার অভিযান চলছে। এই দুর্ঘটনায় আমি খুবই দুঃখিত।
ভারতীয় বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টার সিমলায় তাদের বাড়ির ছাদে আটকে পড়া পরিবারগুলোকে উদ্ধার করেছে। ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের পরে, এসডিআরএফ দল কিছু লোক আটকে থাকার তথ্য পায়, তারপরে তারা মানুষকে সাহায্য ও উদ্ধার করতে বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টারের সাহায্য নেয়।
দিন ধরেই হিমাচল আর উত্তরাখণ্ডে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। যার জেরে ঘটছে ভূমিধসের মত ঘটনা। পরিস্থিতি খারাপ হওয়ায় আগামিকাল অর্থাৎ বুধবার হিমাচল প্রদেশে সমস্ত স্কুল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আগামীকালই মৃত ছাত্রের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে নদিয়া জেলার বগুলায় যাবে তৃণমূলের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৩০০ জনের। ভেঙে গেছে অতীতের রেকর্ড।
মোরে এলাকায় অনেকগুলি বাড়িতেই আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। আগুন লাগানো হয় বন বিভাগের অফিসেও।
মহিলার অভিযোগ, বিয়ের প্রতিশ্রুতি গিয়ে কানপুরের রাওয়াতপুর এলাকার বাসিন্দা করণ রাজপুত নামের এক ব্যক্তি তাঁকে যৌন হেনস্থা করেছিল।
সেই রাজ্যের সেচ দফতরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী প্রবল বৃষ্টির জেরে ফুঁসছে গঙ্গা। একাধিক জেলায় বৃদ্ধি পেয়েছে জলস্তর।