অনুব্রত বলেন, “রাজ্যে ওদের বিশাল খাওয়া খাই রয়েছে। সভাপতির নাম করতে হবে। স্বীকার করতে হবে ভালো সভাপতি। ভটা ভট বাদ দিচ্ছে। ধরাধর ফেলে দিচ্ছে। সাংঘাতিক। লোকটার স্ট্যামিনার আছে। সুকান্তবাবুকে আমি ধন্যবাদ জানাই। গুড ডিসিশন। কিছু হলেই ফেলে দাও।”
একটি প্রথম সারির সংবাদ সংমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী তৃণমূল নাকি জাতীয় কার্যনির্বাহী সভাপতির পদ গঠন করতে চলেছে। শনিবার কুণাল ঘোষও জানিয়েছেন পুরো বিষয়টি একেবারে ভিত্তিহীন।
রাজ্য তথা দেশের বিভিন্ন স্তরের ব্যক্তিদের এই ঘটনায় শোক প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে, ঘটনাস্থলে তড়িঘড়ি পৌঁছে গিছিলেন এদিন রাজ্য বিজেপি-র সহ-সভাপতি তথা রেলের যাত্রী সুরক্ষা এবং স্বাচ্ছন্দ্য কমিটির সদস্য রথীন্দ্রনাথ বসু, শোকপ্রকাশ করেন দিলীপ ঘোষ।
মণিপুরের নিজস্ব একটি দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। রদবদল এবং দলত্যাগের পরিস্থিতিতে অনেক মুখ্যমন্ত্রীকে ক্ষমতার উচ্চতায় উঠতে দেখেছে। মণিপুরে এবারের বিধানসভা নির্বাচনে আবারও কংগ্রেস ও বিজেপির মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই এর ফলাফল দেখা যেতে পারে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শপথ বাক্য পাঠ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকলেন বিরোধী বিধায়করা। তবে বিজেপি বিধায়ক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেবল মাত্র মুকুল রায়।
বিজেপির নতুন রাজ্য সভাপতিকে কটাক্ষ করলেন তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। বৃহস্পতিবার বীরভূমের নলাটেশ্বরী মন্দিরে পুজো দিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ওই কথা বলেন তিনি।
ভবানীপুরের বিজেপি প্রার্থী প্রিয়াঙ্কার প্রচারে নেমেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী, সকান্ত মজুমদার সহ বিজেপির শীর্ষ নের্তৃত্ব। আর এমনদিনেই প্রিয়াঙ্কার প্রচারে বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতির দেখা না মেলেনি।
সাতসকালে প্রাত:ভ্রমণে এসে সাংবাদিকরা সৌগত রায়ের মন্তব্য মনে করাতেই জ্বলে উঠলেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি। এদিকে বাবুল প্রসঙ্গেও মুখ খুললেন দিলীপ।
বাংলার উন্নয়ন থেকে শুরু করে প্রাকৃতিক দুর্যোগে কলকাতায় জল জমা, রাজ্যের অর্থনৈতিক বিকাশ- একাধিক বিষয়ে রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করেছেন সুকান্ত মজুমদার। বাংলার রাজ্য বিজেপি-র নতুন সভাপতি তিনি। সুকান্ত মজুমদার পেশাগত হিসাবে একজন অধ্যাপক। রাজ্য সভাপতি হিসাবে তাঁর এই পড়ানোর দক্ষতা অনেকটা কাজে লাগবে বলেই মনে করছেন তিনি।
রাজ্য বিজেপির নতুন সভাপতি পদে মনোনীত হন বালুরঘাটের বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। নাম ঘোষণা করা মাত্রেই শুরু হয় উৎসব।