পয়লা বৈশাখকেই পশ্চিমবঙ্গের প্রতিষ্ঠা দিবস হিসেবে পালন করতে চায় রাজ্য সরকার। আর সেই কারণে ওই দিনটি পশ্চিবমঙ্গ দিবস হিসেবে ঘোষণা করতেও তৎপর রাজ্য সরকার।
উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে রাজ্যপালের বিরুদ্ধে এর আগে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। সেই মামলায় পরাজিত হওয়ার পর অবশেষে দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয় রাজ্য।
সোমবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সূর্যকান্ত ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্যের আবেদনের ভিত্তিতে শুনানি হতে পারে। উপাচার্য নিয়োগ মামলায় হাইকোর্টে ধাক্কা খেয়েছে রাজ্য।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে অবহেলা করার অভিযোগের ভিত্তিতে এবার নোটিস পাঠিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।
দক্ষিণ কলকাতার ই এম বাইপাস সংলগ্ন জমি বিক্রি করার জন্য নবান্নের তরফে পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। রাজ্যের কোষাগারের অভাব সামাল দিতেই এই পরিকল্পনা।
চাকরিজীবনের প্রথম পর্বে রাজ্যের মানুষের জন্য বিশেষ কাজ করতেই হবে, নয়া নীতিতে এবার বড় বদল আনল রাজ্যের শিক্ষা দফতর।
শুভেন্দু অধিকারী সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, পশ্চিমবঙ্গতে এক জনই বাংলার মেয়ে রয়েছে। যাকে নৃশংসাতা ছুঁতে পারে না। অন্যনা রয়েছে পুলিশের হাতে অপমানিত হওয়ার জন্য।
অন্যান্য বছরের মতো এই বছরও রাজ্যের বিভিন্ন সংশোধনাগারের বন্দিদের মধ্যে থেকে কিছু বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের কারা দফতর। কিন্তু, রাজ্য সরকারের পাঠানো তালিকায় সই করেননি রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, মাদ্রাসা, যেখানে মুললিস ধর্মের শিক্ষা দেওয়া হয়। আমরা এইসব প্রতিষ্ঠানের কাজে হস্তক্ষেপ করব না। সার্ভে শুধুমাত্র সেইসব মাদ্রাসাগুলিতেই হবে যারা রাজি থাকে।
ঞ্চায়েত ভোট পর্বের শুরু থেকেই হিংসাকে কেন্দ্র করে দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল ভাঙড়। নির্বাচনের ফল ঘোষণা পর্যন্ত ভোট-হিংসার ঘটনা ঘটেছিল ভাঙড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতেই ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছিল।