নৃপেন্দ্র মিশ্র জানিয়েছে তাঁদের মতে বিগ্রহ উদ্বোধনের পর প্রথম দিকে এক লক্ষ ২৫ হাজার ভক্ত আসবেন। রাম নবমীর দিন, যদি ১৭ লক্ষ ভক্ত আসেন, তবে সেই মতই ব্যবস্থা করা হবে।
নৃপেন্দ্র মিশ্র এশিয়ানেট নিউজ নেটওয়ার্কের রাজেশ কালরাকে জানিয়েছেন মন্দির নির্মাণের জন্য প্রথম থেকেই একটি শক্তিশালী ভিত্তি স্থাপনের ওপর জোর দেওয়া হয়েছিল।
রাম নবমীতে সূর্যের আলো ঠিক বেলা বারোটায় মন্দিরের শিখরের ওপর পড়বে। এরপর তা মন্দিরের ভিতর প্রবেশ করবে ভগবান রামের কপাল স্পর্শ করবে। সেভাবে এই মন্দিরের নির্মাণ করা হচ্ছে।
রাম মন্দির বাংলার মানুষ দেখতে পাবে রাম মন্দির। তাও দুর্গাপুজো উপলক্ষ্যে। একটি কলকাতায় অন্যটি উত্তরবঙ্গে। দুটি পুজো পরিচালনা করে বিজেপি নেতারা।
নৃপেন্দ্র মিশ্র বলেছেন, 'আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আমন্ত্রণ জানিয়েছি।' তবে এখনও প্রধানমন্ত্রী কিছু জানাননি। অযোধ্যার রাম মন্দিরে প্রার্থনা শুরু হবে আগামী বছর ১৪ জানুয়ারি।
অমিত শাহ অভিযোগ করে বলেন, স্বাধীনতার পর থেকেই কংগ্রেস শ্রীরাম জন্মভূমি ইস্যুটিকে আটকে রাখার চেষ্টা করেছিল। বারবার পিছিয়ে দিচ্ছিল।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ছাড়া বিভিন্ন হিন্দু ধর্মীয় সংগঠনের নেতারাও এই দুর্গাপুজোর উদ্বোধনে আসতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে।
অযোধ্যার রাম মন্দির নির্মাণকাজ চলছে জোর কদমে। মন্দিরের জানলা দরজার নির্মাণ কাজ শেষ হবে সেপ্টেম্বর মাসে। দেখুন কয়েকটি ছবি।
রাম মন্দিরের নিচের তলা আয়োতন হবে লম্বায় ৩৬০ ফুট আর চওড়ায় ২৩৫ ফুট। নিচের তলায় ১৬০ কলাম রয়েছে। প্রথম তলায় ১৩২টি কলাম থাকবে।
রাম মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষ্যে রাজ্যের জনগণকে আমন্ত্রণ জানালেন যোগী আদিত্যনাথ। রাম মন্দির সংক্রান্ত প্রকল্প গুলি দ্রুত শেষ করতেও তৎপর উত্তর প্রদেশ প্রশাসন।