যদিও হিরণ্যকশিপুর পুত্র প্রহ্লাদ ছিলেন ভগবান বিষ্ণুর একজন মহান ভক্ত। হিরণ্যকশিপু এটা পছন্দ করেননি। তিনি তার বোন হোলিকার সাহায্য চেয়ে তার নিজের ছেলেকে হত্যা করার সিদ্ধান্ত নেন।
এ বছর মহাশিবরাত্রি 4টি শুভ সমাপতনে পূজা হবে। শিব ভক্তদের মনের ইচ্ছা পূরণের জন্য এইভাবে শিবের পূজা করা উচিত।
বিবাহিত মহিলাদের জন্য এই ঐতিহ্যের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। আসুন জেনে নিই কেন বিজয়া দশমীতে সিঁদুর খেলা হয় এবং এর গুরুত্ব কী!
১৮৪৬ সাল নাগাদ খেলাৎচন্দ্র ঘোষ পাথুরিয়াঘাটা স্ট্রিটের বাড়িতে দুর্গাপুজোর সূচনা করেন। ঐতিহ্যময় এই বাড়িতে এসেছিলেন, গান্ধীজি, রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব এবং বিভূতিভূষণ বন্ধ্যোপাধ্যায়ের মতন ব্যক্তিত্বরা।
এই অমাবস্যার রাত নানান জায়গায় নানা নামে পরিচিত। কোথাও ভাদো অমাবস্যা তো কোথাও কৌশিকী অমাবস্যা আবার কোথাও তারানিশি। তবে দেশের যে কোনও প্রান্তেই হোক এই অমাবস্যা তিথির জন্য সারা বছর অপেক্ষায় থাকেন তান্ত্রিকরা।
পুজোর ফুল নৈবেদ্য অর্পণ থেকে শুরু করে, যে কোনও শুভ কাজ আমরা ডান হাত দিয়েই করে থাকি। এমনকী পুজোর প্রসাদ বা হাত দিয়ে নিলে ছেলেবেলায় বকা দিতেন বড়রা। তবে ভাই ফোঁটার মত এমন পবিত্র একটি কাজ কেন বা হাতের কড়ে আঙুল দিয়ে দিতে হয়! কোন কারণে এই নিয়ম পালন করা হয়। কখনও কি এই বিষয়ে প্রশ্ন জাগেনি আপনার মনে।
দীপাবলির দিন অনেক বাড়িতে মা লক্ষ্মীর আরাধনা করার রীতি প্রচলিত আছে। এই দিন মা লক্ষ্মীর আরাধনায় সংসারে আর্থিক বৃদ্ধি হয়। ব্যবসায় ঘটে উন্নতি। জীবনের জটিলতা থেকে মুক্তি পেতে এবছর আপনিও বাড়িতে মায়ের আরাধনা করতে পারেন। মা লক্ষ্মীর আরাধনা করতে মেনে চলুন এই বিশেষ পদ্ধতি।
এই উৎসবকে মন্দের ওপর ভালোর জয়ের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। দেশের প্রতিটি উৎসবেরই কোনো না কোনো ঐতিহ্য আছে। একইভাবে দশেরার দিনে পান খাওয়ার প্রথা রয়েছে। দশেরার দিনে পান খাওয়া কেন শুভ বলে মনে করা হয়, আসুন জেনে নেওয়া যাক এখানে।
দেবী চণ্ডিকার পূজারী দুর্গার পুজো হবে শুনে নিদান দেন, মূর্তি পুজো করা যাবে না। পটে এঁকে পুজো করা যেতে পারে। সেই থেকেই বর্ধমান রাজবাড়িতে শুরু হয়েছিল পটেশ্বরী দুর্গার পুজো।
বাংলার একের পর এক নির্বাচনে ভরাডুবির জেরে বেশ খানিকটা ব্যাকফুটে চলে গেছে গেরুয়া শিবির। তাই এর প্রভাব পড়তে পারে দুর্গাপুজোতেও।