প্রশ্ন উঠছে, একজন সরকারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক কীভাবে এধরনের আচরণ করতে পারেন? তাহলে সেই স্কুলের পড়ুয়াদেরই বা কী অবস্থা হতে পারে?
অদ্ভুত দৃশ্য দেখা যাচ্ছে সেলিমপুর কেএমসি স্কুলে। প্রি প্রাইমারি থেকে ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত ছটি ক্লাসে মোট চল্লিশ জন ছাত্রছাত্রী রয়েছে। তাদের যিনি বাংলা পড়াচ্ছেন একই সঙ্গে তিনিই ইংরেজি পড়াচ্ছেন।
শিক্ষক শিক্ষিকাদের হাজিরাতে কড়া নিয়ম জারি করেছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। পর্ষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে নতুন শিক্ষাবর্ষের ক্যালেন্ডার প্রকাশ করা হয়েছে।
মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন শিক্ষক নিয়োগ করবে। ১৭২৯ শূন্যপদে হবে নিয়োগ। মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনের পক্ষ থেকে হবে শিক্ষক নিয়োগ।
এই পদে নিযুক্তদের ক্লাস পিছু ৫০০ টাকা পারিশ্রমিক দিতে হবে। প্রতি মাসে আয়ের পরিমাণ হতে পারে ২০,০০০ টাকা।
ওই স্কুলে একাধিক ছাত্রীর অভিযোগ তাঁদের সঙ্গে অত্যন্ত অশ্লীল আচরণ করতেন ওই প্রধান শিক্ষক। কেউ কেউ জানিয়েছে, প্রধান শিক্ষক তাদের গায়ে অশালীন ভাবে হাত দিতেন।
গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি, নবম-দশম এবং একাদশ-দ্বাদশের সমস্ত শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মী মিলিয়ে মোট ২৩ হাজার ৫৪৯ জন কর্মী চাকরি পেয়েছিলেন ২০১৬ সালের এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায়। জানা গিয়েছে এঁদের প্রত্যেকের কাছেই নোটিশ যাবে কলকাতা হাইকোর্টের।
বিশ্ববিদ্যালয়ে দুটি পাঠক্রম পাড়ানোর জন্য হবে অতিথি শিক্ষক নিয়োগ। নিয়োগ করা হবে ২০টি পদে।
এবার নিয়োগ হবে রাজ্যে কেন্দ্রের রেল মন্ত্রকের অধীনস্থ সংস্থা চিত্তরঞ্জন লোকোমোটিভ ওয়ার্ক্স-এর অধিনস্ত স্কুলগুলোতে।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে হবে শিক্ষক নিয়োগ। ইন্টারভিউ-র মাধ্যমে হবে নিয়োগ। নিয়োগ করা হবে অতিথি শিক্ষক পদে।