করোনা ভাইরাস ফুসফুসের কার্যক্ষমতা হ্রাস করে। যা মানুষকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়। এই সময় ফুসফুস স্বাস্থ্যের দিকে বিশেষ নজর দিন। শুধু করোনা নয়, বায়ুদুষণের কারণে প্রতি বছর বহু মানুষের মৃত্যু হয়। দুষিত বায়ুর (Air Pollution) প্রভাব ফেলে ফুসফুসের ওপর। তাই সুস্থ থাকতে সুস্বাস্থ্য বজায় রাখা দরকার ফুসফুসের। ফুসফুস সুস্থ রাখতে তা পরিষ্কার রাখুন। জেনে নিন কীভাবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলেছে যে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় কোভিড -১৯ সংখ্যার বৃদ্ধি প্রধানত নির্ভর করছে ভারতের ওপর। উল্লেখ্য, গত এক সপ্তাহে দেশে করোনা সংক্রমণের হার ১৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Union Health Ministry) বুলেটিন অনুযায়ী, রবিবারের তুলনায় ৮ শতাংশ কমল ভারতের দৈনিক নতুন কোভিড-১৯ (COVID-19) সংক্রমণ। তবে, ইতিবাচকতার হার (Positivity Rate) আরও বেড়েছে।
রাজ্যে গত চব্বিশ ঘন্টায় দৈনিক কোভিড সংক্রমণ অনেকটাই কমেছে। স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিনের রিপোর্ট অনুযায়ী, রাজ্যে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ৬ হাজার ৯৮০ জন।
অ্যাক্টিভ কেসের হার মোট সংক্রমণের ৫.৫৭ শতাংশ। দেশে কোভিড -১৯ সংক্রমণে সুস্থতার হার দাঁড়িয়েছে ৯৩.১৮ শতাংশ।
মাতৃদুগ্ধ শিশুর পুষ্টির (Nutrition) অমূল্য উৎস। দুধ থেকে বাচ্চার করোনা সংক্রমণ হতে পারে, এমন প্রমাণ নেই। তবে, করোনা আক্রান্ত মায়েদের ব্রেস্ট ফিডিং করানোর সময় বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে।
ওমিক্রন আক্রান্তদের টেস্টিংয়ের মাধ্যমে চিহ্নিত করা গেলে সহজেই তাদের পৃথকীকরণ করে সেবা শুরু করতে সুবিধা হয়, ঠেকানো যায় মৃত্যুর বাড়বাড়ন্ত। সেকথাই এদিন ফের রাজ্যগুলিকে মনে করিয়ে দিতে চাইল কেন্দ্র, এমনটাই মত ওয়াকিবহাল মহলের।
১৭ জানুয়ারি সোমবার প্রকাশিত স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, রাজ্যে একদিনে করোনা আক্রান্ত ৯ হাজার ৩৮৫জন। পাশাপাশি ৩৩জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। আর এই মুহূর্তে রাজ্যে করোনার পজিটিভিটি রেট দাঁড়িয়েছে ২৬ শতাংশে।
নেচার জেনেটিক্স জার্নালে প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তাঁরা বলেছেন, দেখে গেছে কোভিড-১৯এর মারাত্মক আক্রান্ত থেকে শুরু করে হালকা অসুস্থতায় ভোগা ব্যক্তিদের মধ্যে এই জিন যথেষ্ট কার্যকর। আগের সমীক্ষাগুলি প্রধানত ইউরোপীয় বংশের লোকেদের উপর করা হয়েছিল। তবে নতুন গবেষণার পরিধি আরও বাড়ান হয়েছে বলেও দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা।
শনিবার দৈনিক সংক্রমিতের সংখ্যা ছিল ১৯ হাজার ৬৪। রবিবার রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৪ হাজার ৯৩৮ জন। তার মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় কলকাতায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৮৯৩ জন।