ঠাকুরঘর বা বাড়ির প্রার্থনা স্থল পবিত্র স্থান। সেখানে অশুভ শক্তির কোনও জায়গা নেই। তবে নিজের অজান্তেই এমন কিছু দেবদেবীর মূর্তি আমরা বাড়িতে রাখি যা রাখাটা একদমই উচিত নয়। এতে হিতের বিপরীত হতে পারে।

আপনি কি জানেন যে বাল গোপালকে দিনে চারবার ভোগ দিতে হয়। গোপাল ক্ষীর, মাখন মিছরি এবং হালুয়া পছন্দ করেন, তাই এই জিনিসগুলিকে প্রসাদ হিসাবে তাঁকে দিন। 

গোটা দেশে প্রায় ৭০ মিলিয়ন মানুষ ডায়াবিটিসে আক্রান্ত। ডায়াবিটিসের কারণে শরীরে অন্যান্য রোগ সহজেই বাসা বাঁধতে পারে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমতে থাকে। কিন্তু তবুও বেশ কিছু বিষয় নিয়ন্ত্রণ করলে আয়ত্তে আসতে পারে ডায়াবিটিস। সঠিক খাওয়াদাওয়ার পাশাপাশি সুস্থ জীবনযাপনও ডায়াবিটিসকে নিয়ন্ত্রণে আনতে সাহায্য করে। ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়মিত পরীক্ষা করা অত্যন্ত জরুরি বলে পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। সেই কারণেই অনেকেই এখন বাড়িতেই সুগার টেস্ট  করাচ্ছেন, কিন্তু এটা জানেন কি, গ্লুকোমিটারের সঠিক ব্যবহার না জানলেই আসতে পারে ভুল রেজাল্ট। যা থেকেই চরম সমস্যায় পড়তে পারেন ডায়াবেটিস রোগীরা।
 

ভুল করে চাবি হারিয়ে গেলে অনেক ঝামেলা হয়। কিন্তু আপনি কি জানেন বাস্তুশাস্ত্রে চাবি রাখার কিছু নিয়ম দেওয়া হয়েছে? হ্যাঁ, আসলে চাবি যদি ভুলভাবে স্থাপন করা হয়, তাহলে তা অনেক সমস্যাকে আমন্ত্রণ জানাতে পারে।

আজ আমরা আপনাকে আম খাওয়ার সঠিক উপায় এবং এর উপকারিতা সম্পর্কে সচেতন করতে যাচ্ছি যাতে এটি আপনার ওজন কমানোর যাত্রায় কেবল উপকারই করবে এবং ক্ষতি করবে না। তো চলুন জেনে নিই কিভাবে আম আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। 
 

শিব পুরাণ অনুসারে, শুক্লপক্ষের চতুর্থীতে বিকেলে ভগবান গণেশের জন্ম হয়েছিল। তাঁর উপস্থিতির ফলে বিশ্বে একটি পবিত্রতার অনুভূতির উৎপত্তি হয়েছিল।

যেহেতু মা গঙ্গা মহাদেবের জটার থেকে পৃথিবীতে পৌঁছায়, তাই মহাদেবের পূজায় গঙ্গাজল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। শ্রাবণ মাসে গঙ্গাজল থেকে মহাদেবের অভিষেকের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। 

একবার মা পার্বতীর কপালে ঘাম জমেছিল এবং মন্দার পাহাড়ে সেই ফোঁটা পড়েছিল। সেই সময়ে বেল গাছের জন্ম হয়। 

দুধ খেলেই শরীরে পুষ্টি হয়, বুদ্ধির বিকাশ হয়, যা ছোটবেলা থেকেই সকলেরই জানা। দুধ পানের অনেক উপকারিতা রয়েছে, এতে উপস্থিত ক্যালসিয়াম দাঁত ও হাড় মজবুত করে।

শুধু বয়স জনিত কারনেই যে বলিরেখা পড়ে এমনটা নয়। রূপচর্চার ধরণ, দৈনন্দিন জীবন যাপনের ধরণ , আপনার খাদ্যাভাস ,আপনার প্রসাধনী -অনেক কিছুর কারণেই ত্বকে বলিরেখা সৃষ্টি হতে পারে। ত্বকে বলিরেখা পড়ার যে সমস্ত কারন গুলো রয়েছে সেগুলো এক নজরে দেখে নিন। লবন বেশী এমন সব খাবার কেলে ত্বকে বলিরেখা পড়ার সম্ভবনা থাকে। ত্বকে শুষ্ক , লালচে ভাব নিয়ে আসে যা পরবর্তীকালে বলিরেখাকে ত্বরাণ্বিত করে। নুন জাতীয় খাবারের পাশাপাশি অতিরিক্ত চিনি যক্ত খাবারও ত্বকে তাড়াতাড়ি বলিরেখা ফেলে দেয়। কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার বেশী খেলে ত্বকে তাড়াতাড়ি বলি রেখা দেখা দেয়। যারা তেল জাতীয় খাবার বেশী খায় তাদের বয়সের তুলনায় বেশী বলিরেখা দেখা যায় ।