সত্যজিৎ রায় এমন একজন ব্যক্তি ছিলেন, যাঁর চরিত্রের অনেক দিক ছিল। যাঁরা কাছ থেকে এই বরেণ্য বাঙালিকে দেখেছেন, তাঁরা এখনও সেই সব কথা স্মরণ করতে গিয়ে শ্রদ্ধাশীল হয়ে পড়েন।
বুধবার বিকেলে তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে আচমকাই সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল কুণাল ঘোষকে। তারপরই বৃহস্পতিবার তিনি নিজের মনের কথা বোঝালেন হীরক রাজার দেশে-র গান গেয়ে।
২ মে সত্যজিৎ রায়ের জন্মদিন। বাংলা সাহিত্য ও চলচ্চিত্রে তাঁর অবদান কোনও দিনও ভোলার নয়। আজও তাঁর লেখা বহু গল্পের প্রেক্ষাপট নিয়ে তৈরি হচ্ছে বাংলা সিনেমা। কিন্তু ছেলে বেলায় কেমন ছিলেন তিনি?
সেইযুগে একাধিক চিরস্মরণীয় ছবিতে অভিনয় করতে দেখা গেলেও সত্যজিতের ছবিতে কোনও দিনই দেখা যায়নি সুচিত্রা সেনকে। দু'জনেই সাফল্যতার চূড়ায় ছিলেন সেই সময়। কিন্তু কোনও দিনই একসঙ্গে কাজ করতে দেখা যায়নি তাঁদের। এর পেছনে বিশেষ কোনও কারণ ছিল কি?
২০ নভেম্বর থেকে শুরু হয়েছিল এই উৎসব। চলে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত। অনুষ্ঠানে বিশেষ নজর কাড়লেন মাইকেল ডগলাস।
সম্প্রতি অনিল কাপুর ফিল্ম মিউজিয়ামে গিয়েছিলেন। সেখানেই তিনি সত্যজিৎ রায়ের মূর্তি দেখে থমকে যান। মূর্তির পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তোলেন।
অনীক -আবিরে নতুন ছবির পোস্টার ফেরাল সত্যজিৎ রায়ের স্মৃতি। ছবির পোস্টার নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে।
চিত্রনাট্যকার, শিল্প নির্দেশক, সংগীত পরিচালক ও লেখক হিসেবে খ্যাতি পান সত্যজিৎ রায়। ৩৭টি পূর্ণ দৈর্ঘ্য ছবি নির্মান করেন। সমাজের কঠিন পরিস্থিতি বারে বারে উঠে এসেছে তার ছবিতে।
রাজবংশী কিশোরীর ধর্ষন ও খুনে অভিযুক্তদের গ্রেফতারি ও কঠোর শাস্তির দাবিদে প্রতিবাদ আন্দোলনে নামে তফসিলি ও আদিবাসী সংগঠন গুলির সমন্বয় কমিটি। ফের পুলিশের সঙ্গে খন্ডযুদ্ধ শুরু হয় আন্দোলনকারীদের।
বৃহস্পতিবার প্রয়াত হলেন বর্ষীয়ান ফিল্মমেকার সুরেশ জিন্দল। দীর্ঘ একমাস ধরেই দিল্লির হাসপাতালে চিকিৎসা চলছিল সুরেশের। একের পর এক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকল হয়ে পড়েছিল সত্যজিৎ রায়ের 'শতরঞ্জ কে খিলাড়ি' ছবির প্রযোজক সুরেশ জিন্দলের।