বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মুখপাত্র বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার ধূপগুড়িতে ১৭ মে কলেজের কাছে চারটি মন্দিরে ভাঙচুরের ঘটনায় স্থানীয় সরকারের উদাসীনতায় সমগ্র হিন্দু সম্প্রদায় ক্ষুব্ধ।
রিপোর্ট বলছে ১৯০১ সালে বাংলাদেশে হিন্দু জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ছিল ৩৩ শতাংশ। যদিও তখনও দেশ স্বাধীন হয়নি। তবে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে ক্রমেই কমে এসেছে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সংখ্যা।
চলতি নির্বাচন প্রক্রিয়ার মাঝে ভারতের হিন্দুদের উদ্দেশ্য করে খোলা চিঠি লিখেছে সনাতন মৈত্রী সংঘ বাংলাদেশ নামে একটি সংগঠন । চিঠিটি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছেন ত্রিপুরার প্রাক্তন রাজ্যপাল তথাগত রায়।
সুদর্শন টেলিভিশন চ্যানেলের প্রধান সম্পাদক সুরেশ চাভানকে, বিশ্ব সনাতন সংঘের নেতা উপদেশ রানা, বিজেপির তেলেঙ্গানার বিধায়ক রাজা সিং এবং প্রাক্তন মুখপাত্র নূপুর শর্মাকে হুমকি দেওয়ার জন্য মৌলভি ষড়যন্ত্র করছিলেন বলে অভিযোগ।
এবার ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীরের একটি ভিডিও শেয়ার করে রাজ্যের শাসক দলকে তুলোধোনা করলেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য।
১৮ এপ্রিল কর্ণাটকের হুবলির বিভিবি কলেজ ক্যাম্পাসে ২৩ বছরের এমসিএ প্রথম বর্ষের ছাত্র নেহা হিরেমাথকে নির্মমভাবে খুন করা হয়েছিল।
প্রায় ২০ শতকের গোড়ার দিকে তৈরি হয়েছিল হনুমান মন্দির। স্থানীদের কাথে বংশী মন্দির নামে পরিচিত। স্থানীয় একটি হিন্দু পরিবার মন্দির তৈরি করেছিল।
২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে ৪২টি লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপি-সমর্থিত প্রার্থীদের সমর্থন করবে এই সংগঠন। কারণ তাঁরা বিশ্বাস করেন যে বিজেপি শুধুমাত্র সনাতন হিন্দুদের পাশে দাঁড়াতে পারে।
আদালত হিন্দু বিবাহ আইনের ৭ ধারা উল্লেখ করেছে, যার অধীনে সাত পাককে হিন্দু বিবাহের জন্য একটি বাধ্যতামূলক ঐতিহ্য হিসাবে মান্যতা দেওয়া হয়েছে।
২ এপ্রিল এ অনুষ্ঠানে স্থানীয় ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। আব্রাহামিক ফ্যামিলি হাউসের রাব্বি জেফ বার্গার, রাব্বি লেভি ডচম্যান, চার্চ অফ সাউথ ইন্ডিয়া প্যারিশের ফাদার লালজি এবং বাহ আই সম্প্রদায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।