১৯০৫ সালে ভারতে অক্টোবর মাসে পালিত হয়েছিল রাখী বন্ধন উৎসব। হিন্দুরা মুসলমানদের হাতে এবং মুসলমানরা হিন্দু মানুষদের হাতে পরিয়ে দিয়েছিলেন রাখী।
যে মুসলিম সহপাঠিকে চড় মারতে বলা হয়েছিল, তাকে জড়িয়ে ধরেই ভালবাসা ও ধর্মের উর্দ্ধে উঠে বন্ধুত্বের বার্তা দিল হিন্দু ছাত্র। এই মর্মস্পর্শী ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার দেওয়ালে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সম্প্রতি চন্দ্রযান-৩ যেখানে অবতরণ করেছে সেই স্থানটির নাম শিব শক্তি পয়েন্ট বলে নামকরণ করেছেন। চাঁদের ওই এলাকার নামকরণের পর স্বামী চক্রপাণি মহারাজ এখন চাঁদকে হিন্দু রাষ্ট্র ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন।
হরিয়ানা সরকার দাবি করেছে যে ২৮৩ জন মুসলমান এবং ৭১ জন হিন্দু জেলায় সাম্প্রতিক ধ্বংসযজ্ঞের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নূহ মূলত একটি মুসলিম-সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকা বলে দাবি করে রাষ্ট্র সংখ্যাটিকে ন্যায্যতা দিয়েছে।
বিষ্ণু শঙ্কর বলেছেন, এর কোনও আইনি মূল্য নেই। CPCএর ২৩ নম্বর আদেশে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে যতক্ষণ পর্যন্ত সব পক্ষ একমত না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত কোনও আপোস করা যাবে না।
মুসলিম সম্প্রদায়ের কথা উল্লেখ করে একজন বক্তাকে বলতে শোনা গিয়েছে, ‘যদি আপনি একটা আঙুল তোলেন, তবে আমরা আপনার গোটা হাতটাই কেটে ফেলব।’
ব্রিটিশ কলম্বিয়ায় ভারত-বিরোধী (Anti India) এবং খালিস্তানি (Pro Khalistani) বিক্ষোভকারীরা ব্যাপকভাবে ভাঙচুর চালালো একটি হিন্দু মন্দিরে।
হিন্দু পক্ষের আইনজীবী বিষ্ণু শঙ্কর জৈনের বক্তব্যও সামনে এসেছে সমীক্ষা সংক্রান্ত। তিনি বলেন, এটি একটি বৈজ্ঞানিক জরিপ। পুরো ক্যাম্পাসটি বিস্তারিতভাবে সমীক্ষা করা হচ্ছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হু হু করে ছড়িয়ে পড়েছিল হিন্দু বনাম মুসলমান সম্বন্ধীয় ঘৃণ্য পোস্ট। সেই পোস্টগুলি থেকেই শুরু হয়েছিল দাঙ্গা। যাচাই করতে এবার বেশ কতগুলি নাম হাতে পেয়েছে তদন্তকারী দল।
মডেল তার হট ভিডিও এবং ছবি ছেলেদের কাছে পাঠাত। বিষয়টি এগোলে মডেল তাকে তার রুমে ডাকতেন। ছেলেরা বাড়িতে আসার সাথে সাথে তিনি বিকিনি পরে তাদের সাথে দেখা করতেন।