
মোট দুটি পদ্ধতিতে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা যায়।
অন্যদিকে, অপরটির নাম হল সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান বা SIP।
একাধিক মানুষ আছেন, যারা লাম্পসাম বিনিয়োগ করে থাকেন। কিন্তু অনেকেই আছেন যারা আবার SIP করে থাকেন। ২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে এসআইপির মোট গ্রাহক সংখ্যা ছিল ১০.১২ কোটি। নভেম্বরে তা আরও বেড়ে দাঁড়ায় ১০.২২ কোটি।
স্টক মার্কেটের দিকে ছোট লগ্নিকারীদের আগ্রহ যে দিন দিন বাড়ছে, তা কার্যত এই তথ্য থেকেই পরিষ্কার।
কারণ, মাত্র ২০ টাকা দিয়েও এতে বিনিয়োগ শুরু করা যেতে পারে।
ফলে, অল্প লগ্নিতেই মোটা টাকা লাভ করার সুযোগ থাকে ইনভেস্টরদের সামনে।
ওদিকে প্রতি বছর ২০% করে লগ্নির পরিমাণ বৃদ্ধি করবেন তিনি।
দেখা গেছে, লার্জ ক্যাপের মিউচুয়াল ফান্ডগুলি গত এক দশকে মোট ১৩-১৪% সুদ দিয়েছে।
অতএব, মেয়াদ শেষ হলে সংশ্লিষ্ট এসআইপির সুদের মাত্রা গিয়ে দাঁড়াবে ২০.৪৪ লক্ষ টাকা। সুতরাং, সুদেমূলে মোট ৩৩.৯৮ লক্ষ টাকা পাবেন একজন লগ্নিকারী।
তার নিয়ন্ত্রক কেন্দ্রীয় সংস্থাটি হল পেনশন ফান্ড রেগুলেটরি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি বা পিএফআরডিএ।
মূলত, নাগরিকদের সামাজিক সুরক্ষার কথা মাথায় রেখেই এই প্রকল্প চালু করেছে কেন্দ্রীয় সরকার।
সেক্ষেত্রে ৪০ বছরের যুবক বা যুবতীকে প্রতি মাসে জমা করতে হবে ৫০ হাজার টাকা করে।
তবেই অবসরের পর মাসে এক লক্ষ টাকা করে পেনশন পাবেন তিনি।
প্রসঙ্গত, কোনও গ্রাহকের এনপিএস তহবিলে যদি মোট সঞ্চয়ের পরিমাণ পাঁচ কোটি হয়, তাহলে অবসরের পর তিন কোটি টাকা তিনি তুলতে পারবেন। আর বাকি ২ কোটি টাকা অ্যানুইটি প্ল্যানে তাঁকে বিনিয়োগ করতে হবে।
Disclaimer: বাজারে বিনিয়োগ একটি ঝুঁকিসাপেক্ষ বিষয়। তাই সর্বদা বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিন।
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।