করোনাভাইরাসের তৃতীয় তরঙ্গ ভারতের আছড়ে পড়ার আগে কিছুটা হলেও স্বস্তি দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি রিপোর্ট। কারণ রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিশ্বের তিরিশটি দেশে এখনও পর্যন্ত চিহ্নিত করা গেছে করোনাভাইরাসের নতুন স্ট্রেইন ল্যাম্বাদা (Lambda)। কিন্তু এই স্ট্রেইনের এখনও পর্যন্ত কোনও সন্ধান পাওয়া যায়নি ভারতে। করোনা আক্রান্ত বিশ্বে নতুন করে চিন্তা বাড়াচ্ছে ল্যাম্বাদা (Lambda)।
কাকাকে মন্ত্রী করায় চিরাগের নিশানায় নীতিশ কুমার, জেডিইউ ভাঙতে পারে বলে হুমকি
ন্যাশানাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজির প্রধান চিকিৎসক প্রজ্ঞা যাদব জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত ভারতে ল্যাম্বাদা (Lambda) জিনের কোনও সন্ধান পাওয়া যায়নি। এটি অনেকটা স্বস্তির বিষয়। কারণ এই স্ট্রেনই বর্তমান বিশ্বে নতুন করে উদ্বেগ তৈরি করেছে। এটি অত্যান্ত সংক্রিমত বলেও জানিয়েছেন তিনি। বলেছেন বিশ্বের এখনও পর্যন্ত ৩০টি দেশে ল্যাম্বাদা (Lambda) সংক্রমণ ধরা পড়েছিল। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে এটি প্রথম লক্ষ্য করা হয়। সম্প্রতি একটি গবেষণায় বলা হয়েছে ভ্যাকসিন-এলটেড অ্যান্টিবডিগুলি একটিতে খুব একটা কার্যকর নয়। কবে কনভলেসেন্ট সিরাম ল্যাম্বাদা (Lambda) রূপটিকে আলাদা করতে সক্ষম হয়েছিল।
রবিশঙ্কর প্রসাদ, হর্ষ বর্ধন, প্রকাশ জাভড়েকর, কী কারণে ৩ হাইপ্রোফাইল মন্ত্রীর পদত্যাগ
ল্যাম্বাদা (Lambda) স্ট্রেইন, আগে C.37 নামে পরিচিত ছিল। এটি করোনার সবথেকে নতুন রূপ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে গত ১৪ জুন। এটি করোনার পরিবর্তিত সম্পম রূপ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে এটির মাধ্যমে একাধিক দেশে সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে করোনাভাইরাসের সংক্রমণও বাড়িয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে।
দৈনিক সংক্রমণ ৫ শতাংশের বেশি, সাময়িক স্বস্তি দিয়ে করোনা আক্রান্তের গ্রাফ উর্ধ্বগামী
ব্রিটেনেই এই স্ট্রেইটটি প্রথম চিহ্নিত করা হয়েছিল। এটি অন্যান্য স্ট্রেইনের তুলনায় অনেক বেশি সংক্রমণ ছড়াতে সক্ষম বলেও দাবি করা হয়েছে। যদিও সোমবার ব্রিটেনের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে ল্যাম্বাদা (Lambda) স্ট্রেইনের উৎপত্তি পেরুতে। সেদেশে মৃত্যুর হারও সবথেকে বেশি। পেন আমেরিকান সংস্থাও দাবি করেছিলেন এই স্ট্রেইনটির প্রথম সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল পেরুতে।