Published : Sep 04, 2020, 04:39 PM ISTUpdated : Sep 07, 2020, 07:12 PM IST
বছরের ঠিক এই সময়টা আপামর বাঙালির কাছে বড়ই প্রিয়। সমস্ত আবেগ যেন উঠে আসে ঠিক এই সময়। প্রত্যেক বাঙালি পৃথিবীর যেকোনও কোণায় থাকুক না কেন, এই মুহূর্তে তাদের মনে কেবল একটাই অনুভূতি। পুজো। দূর্গা পুজোর এই অনুভূতি, বাতাসে পুজো পুজো গন্ধ, আকাশের রঙের ভোলবদল, এগুলি কেবল এক বাঙালির পক্ষেই অনুভব করা সম্ভব। এই বছর আর পাঁচটা বছরের মত আনন্দ, উৎসবে মেতে উঠবে কিনা জানা নেই, তবে অনুভূতির কাছে হার মানায় যেকোনও ভয়। সেই অনুভূতিকেই আরও জাগিয়ে তুলতেই জি বাংলার বিশেষ প্রয়াস। 'দূর্গা সপ্তশতী সম্ভবামি যুগে যুগে'। মহিষাসুরমর্দিনীর ভিন্ন রূপ নিয়ে প্রকাশ্যে এলেন দিতিপ্রিয়া থেকে স্বস্তিকা সহ অন্যান্য টেলি অভিনেত্রীরা।
ভগবান কৃষ্ণের জন্মের সময় অত্যাচারী কংসকে সাজা দিতে দেবী ধরেন যোগমায়া রূপ। এই রূপে রয়েছেন দেবাদ্রিতা বসু।
29
দ্বাপর এবং কলিযুগের সংযোগ স্থলে পুনরায় শুম্ভ-নিশুম্ভ নামক দুই অসুর যখন চারিদিক ধংস করছে, তখন দেবী পার্বতী 'কৌশিকী'র রূপ নিয়ে রক্তবীজ নামক ভয়ানক অসুরকে সংহার করেন। দিতিপ্রিয়া রায় রয়েছেন এই রূপে।
39
এই যুগেই ১৪ টি অসুরের জন্ম দেন কাশ্যপ মুনির কন্যা সিংহিকা। তাদের সংহার করেন রক্তদন্তিকা।তিয়াষা রায়কে দেখা যাবে এই রূপে।
49
সহস্র বছর পেড়িয়ে গিয়েছে। অনবৃষ্টির জেরে পৃথিবী ক্রমশ রুক্ষ হয়ে ওঠে ফসলের অভাবে। দুর্ভিক্ষের সূচনা হতেই শতাক্ষী রূপ নেন দেবী। ১০০ টি আঁখির মধ্যে দিয়ে জলের ধারায় পৃথিবীর মাটি ভিজে তৈরি হয় ফসলের। উসষী রায় রয়েছেন এই রূপে।
59
দেবীর শাকম্ভরী রূপ। হাতে ও গায়ে জড়িয়ে থাকা নান ধরণের শাক ও গাছের দ্বারা দেবী ভক্তদের দুর্ভিক্ষ থেকে বাঁচান। সম্প্রীতি সরকারকে দেখা যাবে এই রূপে।
69
দুর্গম অসুরের অত্যাচারে যখন পৃথিবী শেষ হয়ে যাচ্ছে তখন দেবী পার্বতী তাকে বধ করেন দূর্গা রূপে। ফের দিতিপ্রিয়াকে দেখা যাবে এই রূপে।
79
পর্বতের মুনি-ঋষিদের উপর তখন চলছে অসুরের অত্যাচার। সেই সময় দেবী ভীমার রূপ নিয়ে তাদের রক্ষা করেন। সুদিপ্তা রায় রয়েছেন এই রূপে।
89
ভ্রামরী রূপ নিয়ে দেবী, তাঁর পোষা সহস্র ভ্রমরদের সাহায্যে নির্মূল করেন ভয়ানক মহামারীকে। দেবীর এই রূপের আরও এক নাম মহামারী দেবী। স্বস্তিকা দত্ত রয়েছেন এই রূপে।
99
সবশেষে দেবীর চিরাচরিত রূপ মহিষাসুরমর্দিনী রূপ। শ্বেতা ভট্টাচার্য থাকছেন এই রূপে।