কেরলে সোনা পাচারকাণ্ডে নয়া মোড়, এক বছরে ১৩টি কনসাইনমেন্টে পাচার করা হয়েছিল ২৩০ কিলো সোনা

Published : Jul 19, 2020, 07:53 PM ISTUpdated : Jul 19, 2020, 07:57 PM IST

কূটনৈতিক চ্যালেনকে কাজে লাগিয়ে কমপক্ষে ২৩০ কিলো সোনা অবৈধভাবে আমদানি করা হয়েছিল আরব আমিরসাহী থেকে। তদন্তে নেমে প্রথমে তদন্তকারীরা মনে করেছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরসাহী উপ দূতাবাসের মাধ্যমে ৩০ কিলো সোনা আমদানি করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিল পাচারকারীরা। কিন্তু তদন্তের যত গভীরে তাঁরা যাচ্ছেন ততই সামনে আসছে ভয়ঙ্কর তথ্য। তদন্তকারীদের প্রাথমিক অনুমান গত এক বছরে ১৩টি কনসাইনমেন্টের মাধ্যমে প্রায় ২৩০ কিলো সোনা অবৈধভাবে আমদানি করা পাচার হওয়া সোনা উদ্ধারের চেষ্টা শুরু হয়েছে বলেই সূত্রের খবর। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন এখনও পর্যন্ত কেরলে সোনা পাচারকাণ্ডে বেশ কয়েক জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কেরলের সোনাপাচারকাণ্ডের তদন্তে নেমেছে এনআইএ। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন ধৃতদের জ্ঞিজ্ঞাসাবাদ করে যাদের নাম পাওয়া যাবে তাদেরকেও তলব করা হবে। 

PREV
110
কেরলে সোনা পাচারকাণ্ডে নয়া মোড়, এক বছরে ১৩টি কনসাইনমেন্টে পাচার করা হয়েছিল ২৩০ কিলো সোনা

কেরলের সোনা পাচারকাণ্ডে নয়া মোড়। শুধু ৩০ কিলো নয়। গত এক বছরে পাচার করা হয়েছিল ২৩০ কিলো সোনা।  ১৩ কনসাইনমেন্টের মাধ্যমে ২৩০ কিলো সোনা পাচার করা হয়েছিল বলে জানিয়েছে তদন্তকারী সংস্থা। 
 

210

সমস্ত সোনাই তুরুবন্তপুরমে এসেছে। সেখান থেকেই ভাগ বাটোয়ারা হয়েছে বলেও মনে করছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। 

310

তদন্তকারী আধিকারিকদের দাবি কূটনৈতিক চ্যালেনের মাধ্যমেই বেশ কয়েকদিন ধরে সোনা পাচার করা হচ্ছিল। যেসব ব্যাগে করে বেআইনভাবে সোনা এই দেশে এসেছিল সেগুলি কখনও আরব অমিরশাহির ডেপুটি কনসাল জেনারেলের নামে এসেছে। কখনও আবার এসেছে আধিকারিকের নামে। তাই ব্যাগগুলি খোলা হয়নি। 
 

410

তদন্তকারীদের কথায় শেষ ব্যাগটি খোলার আগে বিদেশ মন্ত্রকের অনুমতি নেওয়া হয়েছিল। আর সেই ব্যাগ খুলতেই পাওয়া যায় ৩০ কিলো সোনা। যা অবৈধভাবে আমদানি করা হয়েছে বলেই দাবি তদন্তকারীদের। 
 

510

 সোনা পাচার চক্রের পাণ্ডা হিসেবে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে স্বপ্না সুরেশকে। গ্রেফতার করা হয়েছে তার দুই সঙ্গীকেও। সূত্রের খবর রবিবার ধৃতদের নিয়ে বেশ কয়েকটি জায়গায় তল্লাশি চালায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। 
 

610

কেরলের সোনা পাচারকাণ্ডে ইতিমধ্যেই নাম জড়িয়েছে মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়েনের কার্যালয়ের। কারণ বিজয়নের প্রাক্তন সেক্রেটারি এম শিবশঙ্করের ঘনিষ্ঠতা ছিল স্বপ্নার। সেই সূত্রের মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয়ে অবারিত যাতায়াত ছিল স্বপ্না সুরেশের। 
 

710

কেরলে সোনা পাচারকাণ্ডে এনআইএ ইতিমধ্যেই স্বপ্না সুরেশ ও তার তিন সহযোগীকে গ্রেফতার করেছে। আর শুল্ক দফতর গ্রেফতার করেছে ১৩ জনকে। 

810

অভিযুত্তদেক জিজ্ঞাসাবাদ করে যেসব নাম পাওয়া যাবে তাদেরও জিজ্ঞাবাদের জন্য তলব করা হবে বলেই সূত্রের খবর। অন্যদিকে ধৃতদের বেশ কয়েকটি ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালিয়ে প্রচুর নথি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। 

910

সূত্রের খবর তদন্তকারীরা রাজ্যের আমলা মন্ত্রীদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেন। রাজ্যের এক শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তির সঙ্গে স্বপ্নার ফোনে যোগাযোগ ছিল বলেও সূত্রের খবর। 

1010

দুবাই থেকে পাওয়া খবরে জানা গেছে কেলর সোনা পাচারকাণ্ডে আরও এক অভিযুক্ত ফয়সাল ফরিদকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাকেও ভারতে নিয়ে আসার প্রক্রিয়া শুরু হয়েগেছে। 

click me!

Recommended Stories