কূটনৈতিক চ্যালেনকে কাজে লাগিয়ে কমপক্ষে ২৩০ কিলো সোনা অবৈধভাবে আমদানি করা হয়েছিল আরব আমিরসাহী থেকে। তদন্তে নেমে প্রথমে তদন্তকারীরা মনে করেছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরসাহী উপ দূতাবাসের মাধ্যমে ৩০ কিলো সোনা আমদানি করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিল পাচারকারীরা। কিন্তু তদন্তের যত গভীরে তাঁরা যাচ্ছেন ততই সামনে আসছে ভয়ঙ্কর তথ্য। তদন্তকারীদের প্রাথমিক অনুমান গত এক বছরে ১৩টি কনসাইনমেন্টের মাধ্যমে প্রায় ২৩০ কিলো সোনা অবৈধভাবে আমদানি করা পাচার হওয়া সোনা উদ্ধারের চেষ্টা শুরু হয়েছে বলেই সূত্রের খবর। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন এখনও পর্যন্ত কেরলে সোনা পাচারকাণ্ডে বেশ কয়েক জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কেরলের সোনাপাচারকাণ্ডের তদন্তে নেমেছে এনআইএ। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন ধৃতদের জ্ঞিজ্ঞাসাবাদ করে যাদের নাম পাওয়া যাবে তাদেরকেও তলব করা হবে।