হাঁটুর ব্যথা, কোমরের ব্যথা, গ্যাসের সমস্যা যেন লেগেই চলছে। দীর্ঘদিন ধরে অম্বলের সমস্যায় ভুগছেন। একটানা ঘরে বসে থাকতে কিংবা কাজ করতে করতে শরীরের ব্যথা বেদনা যেন দ্বিগুন বেড়ে গেছে। কিন্তু গ্যাসের সমস্যা আর অম্বলের সমস্যা কোনটা তা বুঝতে না পেরে যখন তখন যা পারছেন ওষুধ খেয়ে নিচ্ছেন। অম্বল হলেই গলা-বুক জ্বালা করে। কারোর আবার চোঁয়া ঢেকুরও ওঠে। কারোর আবার পেট ফেঁপে যায়। আর তখনই চটজলদি আরাম পেতে অ্যান্টাসিডে ভরসা রাখি। আর তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় যে কত বড় ক্ষতি হচ্ছে সেদিকে কারোরই হুশ নেই। সবসময়ে ওষুধ খেলেই হল না ওষুধ ছাড়া কীভাবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে গ্যাস-অম্বল থেকে রেহাই পাওয়া যায়, তা জানতে হবে সবার আগে।
হাঁটুর ব্যথা, কোমরের ব্যথা, গ্যাসের সমস্যা যেন লেগেই চলছে। দীর্ঘদিন ধরে অম্বলের সমস্যায় ভুগছেন। একটানা ঘরে বসে থাকতে কিংবা কাজ করতে করতে শরীরের ব্যথা বেদনা যেন দ্বিগুন বেড়ে গেছে। কিন্তু গ্যাসের সমস্যা আর অম্বলের সমস্যা কোনটা তা বুঝতে না পেরে যখন তখন যা পারছেন ওষুধ খেয়ে নিচ্ছেন। অম্বল হলেই গলা-বুক জ্বালা করে। কারোর আবার চোঁয়া ঢেকুরও ওঠে। কারোর আবার পেট ফেঁপে যায়। আর তখনই চটজলদি আরাম পেতে অ্যান্টাসিডে ভরসা রাখি। আর তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় যে কত বড় ক্ষতি হচ্ছে সেদিকে কারোরই হুশ নেই।
সবসময়ে ওষুধ খেলেই হল না ওষুধ ছাড়া কীভাবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে গ্যাস-অম্বল থেকে রেহাই পাওয়া যায়, তা জানতে হবে সবার আগে। বেশিরভাগ সময়েই দেখা যায়, সারাদিন কাজের চাপে খাওয়া দাওয়ায় প্রচুর অনিয়ম চলে আসে। রান্নার সময় হাতে খুব কম অগত্যা অনলাইনই ভরসা। আর এই ফাস্ট ফুডই ডেকে আনে গ্যাস-অম্বল। ঘরোয়া উপায়ে কিভাবে মোকাবিলা । প্রতিদিন খাবারের সঙ্গে যুক্ত করতে হবে এমন কিছু উপাদান যা থেকেই সহজে মুক্তি মিলবে। প্রথমত, যারা দীর্ঘদিন ধরে গ্যাস-অম্বলের সমস্য়ায় ভুগছেন তারা গ্যাস-অম্বল হলে ঠান্ডা দুধ খান।
কলার মধ্যে পটাশিয়াম থাকে। গ্যাস-অম্বল হলে কলা খেলে তা কমে যায়। তাই প্রতিদিনের ব্রেকফাস্টে অবশ্যই কলা রাখুন। গ্যাস-অম্বলের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিন ডাবের জল খান। ডাবের জলে থাকে পটাশিয়াম এবং সোডিয়াম থাকে, এতে অনেকটাই উপকার পাবেন। নিয়মিত অম্বলের সমস্যায় ভুগলে দু-চামচ জোয়ান জল দিয়ে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে সেই জল ছেঁকে নিন হালকা গরম করে খান। জোয়ানের সাথে আদা কুঁচিও মিশিয়ে রাখতে পারেন। জিরে গুঁড়ো করে নিন। এক গ্লাস জলের সঙ্গে জিরের গুঁড়ো মিশিয়ে খাওয়ার পর এই জিরে গুঁড়োর জল খেয়ে নিন, এতে হজম শক্তি বাড়ে। খাওয়া-দাওয়ার পর অনেকেরই মৌরি খাওয়ার অভ্যেস থাকে, তাতেও উপকার পাবেন। রাতে মৌরি ভিজিয়ে রাখুন। সকালে উঠে ওই জল খেলে গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। এছাড়া লবঙ্গ চিবিয়ে খেলেও গ্যাস-অম্বলের উপকার পেতে পারেন। আদা হজমে সহায়ক। একটি পাত্রে জল নিয়ে আদা ও জোয়ান সারারাত জলের মধ্যে ভিজিয়ে রেখে সকালে উঠে সেই জল ফুটিয়ে পান করুন গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
আরও পড়ুন- শরীরে এই লক্ষণগুলি দেখা দিলে সত্ত্বর পরামর্শ নিন চিকিৎসকের, করে নিন সুগার টেস্ট
আরও পড়ুন- সঙ্গমের একঘেয়েমি আর নয়, এই ছোট্ট ট্রিকসেই প্রেমিকাকে রাখুন নিজের বশে