অ্য়াজমার রোগীরা নৈশভোজে ভুলেও খাবেন না এই খাবার, কতটা মারাত্মক হতে পারেন জানেন?

বায়ুদূষণ ক্রমাগত বেড়ে চলেছে । যার প্রভাব পড়ছে আমাদের শ্বাসযন্ত্রে। তবে সাধারণ মানুষের থেকে অ্যাজমায় যারা আক্রান্ত তারা আরও বেশি করে এই সমস্যায় ভুগছেন। অ্যাজমা বা হাঁপানির সমস্যায় কম বেশি অনেকেই ভুগে থাকেন। এই রোগের কোনও বয়স হয় না। যে কোনও বয়সেই এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। বেশ কিছু ঘরোয়া উপায়েও এই রোগ নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। তবে অ্যাজমা রোগীদের অনেককিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। অ্যাজমা রোগীদের খাওয়া-দাওয়াতেও বিশেষ পরিবর্তন আনা দরকার। যাদের অ্য়াজমা বা অ্যালার্জির সমস্যা রয়েছে তারা রাতের বেলায় একদমই টকদই খাবেন না। 

বায়ুদূষণ ক্রমাগত বেড়ে চলেছে । যার প্রভাব পড়ছে আমাদের শ্বাসযন্ত্রে। তবে সাধারণ মানুষের থেকে অ্যাজমায় যারা আক্রান্ত তারা আরও বেশি করে এই সমস্যায় ভুগছেন। অ্যাজমা বা হাঁপানির সমস্যায় কম বেশি অনেকেই ভুগে থাকেন। এই রোগের কোনও বয়স হয় না। যে কোনও বয়সেই এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। 

অ্যাজমা হলে শ্বাসনালির আস্তরণ ফুলে যায় ফলে শ্বাসনালি সরু হয়ে যায় যার ফলে শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা হয়। ছোটরাও এই কঠিন রোগের শিকার। এই রোগ হলেই শ্বাসকষ্ট, কাশি, শ্বাস নিতে সমস্যা, বুকে ব্যথা, জ্বর এই লক্ষণগুলি অনুভব করা যায়। কারোর যদি অ্যাজমা, সিওপিডি  থাকে তাহলে তাদেরহ নানারকম রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা সবথেকে বেশি থাকে। তাই শরীরে  কোনও রকম সমস্যা দেখা দিলেই বাড়িতে না বসে থেকে  দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যান। বিশেষত,  যাদের বাড়িতে বয়স্করা রয়েছেন তারা অবশ্যই  ঘরবন্দি থাকুন। ফুসফুস বা শ্বাসনালিতে যে কোনও সংক্রমণ হওয়ার আগেই তা প্রথমে বাসা বাধে শ্বাসনালির উপরের অংশে। তারপরই শুরু হয়  গলা ব্যথা ও কাশি। অনেকসময় গলার স্বরও বসে যেতে পারে । আর তা যদি ফুসফুস অবধি পৌঁছে যায় তাহলেই তা  প্রাণঘাতী হয়ে ওঠে। সেই সংক্রমণ ফুসফুসে পৌঁছে গেলে শুরু হয় শ্বাসকষ্ট।তবে ওষুধের মাধ্যমে এই অ্যাজমা রোগ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে করা যায়। এছাড়াও বেশ কিছু ঘরোয়া উপায়েও এই রোগ নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। তবে অ্যাজমা রোগীদের অনেককিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। অ্যাজমা রোগীদের খাওয়া-দাওয়াতেও বিশেষ পরিবর্তন আনা দরকার।

Latest Videos

 

 

গরম পড়তে না পড়তেই টক দই যেন মাস্ট। টক দইয়ের গুনাগুণের কথা কমবেশি প্রত্যেকেরই জানা। রাতের বেলা টকদই না খাওয়াই শরীরের জন্য ভাল। বিশেষ করে যাদের অ্য়াজমা বা অ্যালার্জির সমস্যা রয়েছে তারা রাতের বেলায় একদমই টকদই খাবেন না। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, টকদই সব ঋতুতেই খাওয়া যায়। টক দই পেট ভাল রাখতে সাহায্য করে।  টকদইতে প্রচুর পরিমাণে প্রোবায়োটিক থাকায় এটি হজমে সহায়তা করে। সেই সঙ্গে প্রোবায়োটিক  মেদ ঝরাতেও সাহায্য করে।  টকদইতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি১২, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস আছে। এটি ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে লড়াই করে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। টকদইয়ের মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি থাকায় সর্দি-কাশি কমাতেও কার্যকরী। ফ্রিজ থেকে বার করে সরাসরি কখনওই টকদই খাবেন না। এতে ঠান্ডা লাগার প্রবল সম্ভাবনা থাকে। ফ্রিজে রাখলে সেটিকে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে তারপর খান। বিশেষ করে অ্যাজমার রোগীরা ভুল করেও রাতের বেলা টকদই খাবেন না। কারণ ঠান্ডা লেগে গেলে সেখান থেকেও শ্বাসকষ্ট হতে পারে।

আরও পড়ুন-পালিত হচ্ছে বিশ্ব হাঁপানি দিবস, জেনে নিন কেন পালিত হয় দিনটি, রইল তাৎপর্য
আরও পড়ুন-১০০ বছর পর অক্ষয় তৃতীয়ায় শুভযোগ, কোন সময়ে সোনা কিনলে সংসারে অর্থের অভাব হবে না, প্রসন্ন হবেন মা লক্ষ্মী

Share this article
click me!

Latest Videos

প্রেমের আড়ালে লক্ষাধিক টাকা লুঠ! প্রতারণার নেপথ্যে চাঞ্চল্যকর কাহিনি | South 24 Parganas News Today
'যেসব মুসলমানরা হিন্দুদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন তাঁদেরই পূর্বপুরুষেরা হিন্দু ছিল' বিস্ফোরক অর্জুন
West Bengal-এ জঙ্গিযোগ নিয়ে Mamata Banerjee-কে চরম তুলোধোনা Agnimitra Paul-এর! দেখুন কী বললেন
'তৃণমূলের দুয়ারে সরকার এখন দুয়ারে জঙ্গি', তীব্র আক্রমণ শুভেন্দু অধিকারীর | Suvendu Adhikari
চমকে উঠবেন! কৃষ্ণনগর পক্সো আদালতের বড় সাজা ঘোষণা | Nadia Latest News