Amit Shah: CAA কবে থেকে চালু হবে? স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন অমিত শাহ

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরও বলেছেন, যে বিজেপি ৩৭০ টিরও বেশি আসন পাবে। এনডিএ আসন্ন নির্বাচনে ৪০০ টিরও বেশি আসন পাবে।

 

Saborni Mitra | Published : Feb 10, 2024 9:38 AM IST

লোকসভা ভোটের আগেই নাগরিকত্ব সংশোধন আইন বা সিএএ কার্যকর করা হবে। শনিবার এমনটাই বলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ২০১৯ সালে এই আইন চালু করা হয়েছি। এদিন একটি সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি বলেন, 'আমাদের মুসলিম ভাইদেরকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। সিএএ -র বিরুদ্ধে প্ররোচিত করা হচ্ছে।' সিএএ শুধুমাত্র পাকিস্তান , আফগানিস্তান ও বাংলাদেশে নিপীড়নের মুখোমুখি হয়ে ভারতে আসাদের নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্যই এটি কার্যকর করা হবে। এই আইনের মাধ্যমে কোনও ভারতীয়র নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার জন্য চালু করা হবে না।

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরও বলেছেন, যে বিজেপি ৩৭০ টিরও বেশি আসন পাবে। এনডিএ আসন্ন নির্বাচনে ৪০০ টিরও বেশি আসন পাবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী টানা তিন বার প্রধানমন্ত্রী বলেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। অমিত শাহ এদিন স্পষ্ট করে দিয়েছেন, লোকসভা নির্বাচন নিয়ে এবার কোনও সাসপেন্সই নেই। কংগ্রেস ও অন্যান্য বিরোধী দলগুলি বুধতে পেরেছে যে তাদের আবার বিরোধী বেঞ্চে বসতে হবে।

PM Modi: ৮ সাংসদের সঙ্গে মধ্যাহ্ন ভোজন, সংসদের ক্যান্টিনের বিলও মিটিয়েছেন মোদীঃ বিজেপি সাংসদ

তিনি আরও বলেছেন, কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা বাতিল- সহ একাধিক সিদ্ধান্ত এনডিএ-কে ৪০০ আসনে জয়ী করবে। এনডিএ আরও শক্তিশালী হবে। জয়ন্ত চৌধুরীর নেতৃত্বে রাষ্ট্রীয় লোকদল, শিরোমণি অকালি দল ও অন্যান্য় আঞ্চলিক দলগুলি বিজেপির সঙ্গে রয়েছে। অমিত শাহ আরও বলেছেন আগামী নির্বাচনে এনডিএ-এর সামনে দাঁড়াতেই পারবে না ইন্ডিয়া জোট।

viral video: ভয়ঙ্কর! ফেসবুক লাইভ শেষ করতেই গুলিতে ঝাঁঝরা শিবসেনার উদ্ধব দলের নেতা- দেখুন ভিডিও

রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রা নিয়েও মন্তব্য করেছেন অমিত শাহ। তিনি বলেছেন, নেহরু - গান্ধী পরিবারের সদস্যদের এজাতীয় পদযাত্রা করার কোনও অধিকার নেই। তিনি আরও বলেন ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের জন্য এই দুটি পরিবারই দায়ী ছিল।

Haldwani riots: অবৈধ মাদ্রাসা ভাঙাকে কেন্দ্র করে দাঙ্গা পরিস্থিতি হলদওয়ানিতে, দেখা মাত্রই গুলির নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর

 

সংসদে সরকার কেন শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে তা নিয়ে শাহ বলেন যে এটি প্রয়োজনীয় ছিল কারণ ২০১৪ সালে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউনাইটেড প্রগ্রেসিভ অ্যালায়েন্স (ইউপিএ) ক্ষমতা হারানোর পরে কী জগাখিচুড়ি রেখে গিয়েছিল তা জানার দেশের সম্পূর্ণ অধিকার রয়েছে। সেই সময় অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ ছিল। দেশে একাধিক কেলেঙ্কারি ছিল। বিদেশী বিনিয়োগ আসছিল না। সেগুলি জানাতেই শ্বেতপত্র প্রকাশ করা হয়েছে।

Read more Articles on
Share this article
click me!