ফের প্রবল ভূমিকম্পের জের, কেঁপে উঠল উত্তর-পূর্ব ভারত

  • সাতসকালে ভূমিকম্পের জের
  • কেঁপে উঠল গোটা উত্তর-পূর্ব ভারত
  • সোমবার সকাল ৮.১৯ মিনিট নাগাদ অনুভূত হয় কম্পন
  • যদিও কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলেই জানা গিয়েছে

Indrani Mukherjee | Published : Aug 26, 2019 6:34 AM IST

ফের ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল উত্তর-পূর্ব ভারত। সোমবার সকাল ৮.১৯ মিনিট নাগাদ ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে গোটা উত্তর-পূর্ব ভারতে। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫.১। 

জানা গিয়েছে ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল মায়ানমার-এ। এদিন ভারতের ভূকম্পবিদ্যা দফতরের তরফে জানা গিয়েছে, মূলত কাঁপুনি অনুভূত হয়েছে, ডিব্রুগড়, দিমাপুর সদর, ইম্ফল, শিলচর  এবং নওগাঁও-তে। তবে ভূমিকম্পের জেরে স্থানীয় বাসিন্দা বা কোনও সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলে জানা গিয়েছে। কোনও হতাহতেরও খবর পাওয়া যায়নি বলে জানি গিয়েছে। পাশাপাশি আরও জানা গিয়েছে, নাগাল্যান্ডের টুয়েনসাঙের ১৩২ কিলোমিটার পূর্বে রিখটার স্কেলে ৪.৭ তীব্র কম্পন অনুভূত হয়েছে। 

Latest Videos

চলতি মাসের ১৭ তারিখেও ইন্দো-মায়ানমার সীমান্ত কেঁপে উঠেছিল ভূমিকম্পে। যদিও সেবার কম্পনের মাত্রা ছিল খুবই কম। রিখটার স্কেলে সেবার ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ২.১। স্থানীয়  প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছিল সেবারও সম্পত্তির কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। কোনও হতাহতেরও ঘটনা ঘটেনি বলে জানা গিয়েছে। সেবার ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল মণিপুরের উখরুল জেলা। 

আমাজন দহন নিয়ে এবার নড়েচড়ে বসল ব্রাজিল সরকার, আগুন নিয়ন্ত্রণে নামানো হল সেনাবাহিনী

পাকিস্তানের হাঁড়ির হাল, সরকারি মিটিং-এ চা-বিস্কুটও বন্ধ

এর আগের দিন অর্থাৎ ১৬ অগাস্ট, অরুণাচল প্রদেশে ভূমিকম্পের ঘটনা ঘটে। সেবার রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৩.৬। অরুণাচল প্রদেশের পাপুম পারা জেলায় একটি অত্যন্ত ভূমিকম্প-প্রবন এলাকা বলেই পরিচিত।

Share this article
click me!

Latest Videos

কালীপুজোর দিনে নবদ্বীপের বড় বাজারে পুলিশের হানা, বাজেয়াপ্ত নিষিদ্ধ শব্দবাজি, গ্রেফতার এক ব্যবসায়ী
'ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে হিসাব নেবে শুভেন্দু' হিন্দুদের উপর আক্রমনে গর্জে উঠলেন বিরোধী দলনেতা | Suvendu
সর্দার প্যাটলের জন্মদিবসে স্ট্যাচু অফ ইউনিটিতে প্রধানমন্ত্রী, জানালেন শ্রদ্ধা | Narendra Modi
ফের আবাস যোজনায় দুর্নীতি, তৃণমূলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়
'অভয়ার বিচার না পাওয়া পর্যন্ত আমরা দীপাবলি পালন করব না' মন্তব্য শুভেন্দুর | Suvendu Adhikari