গত জানুয়ারি মাসের শেষের দিক থেকে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করছে ভারত। সংক্রমণ রুখতে কঠোর লকডাউন পালন করেছে গোটা দেশ। কিন্তু এখনও সংক্রমিতের সংখ্যা বেড়েই চলছে। গত অগাস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে করোনাভাইরাস সংক্রমণের চূড়ায় পৌঁছেছিল দেশ, যখন দৈনিক সংক্রমণের গড় ছিস ৯০-৯৫ হাজার। তবে চলতি মাসের গোড়া থেকেই ধীরে ধীরে সংক্রমণের মাত্রা কিছুটা হলেও কমেছে। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে বিশেষজ্ঞরা চিকিৎসকা জানিয়েছেন, এইভাবে চলতে থাকলে আগামী বছর গোড়ার দিকে সংক্রমণের রাশ টানা সম্ভব হতে পারে। তবে তার জন্য তাঁরা একটি শর্তও দিয়েছেন, বলছেন শীতের শুরু আর উৎসবের মরশুমে দেশের মানুষকে সতর্ক থাকতে হবে। সাবধানতা অবলম্বন করেই চলতে হবে। তাঁদের মতে সামান্যতম শিথিলতাও করোনাভাইরাসের সংক্রমণের পরিসংখ্যন বাড়িয়ে তুলতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা এখন থেকে সাবধান করে বলেছেন,
বিশেষজ্ঞদের কমিটি এখনও মনে করছে যে বড়বড় সমাবেশ বা জমায়েত থেকেই করোনাভআইরাসের সংক্রমণ দ্রুততার সঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে। উদাহরণ হিসেবে তাঁরা তুলে ধরেছেন কেরলের ওনম উৎসবকে। তাঁদের মতে ওনমের পরই কেরলে আবার নতুন করে সংক্রমণ বাড়তে দেখা যাচ্ছে। তাই মহামারির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য আসন্ন উৎসবের মরশুমে দেশের সতর্ক থাকার কথাই বলেছেন তাঁরা।