করোনাভাইরাসের সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করার জন্য এখনও পর্যন্ত অত্যতম হাতিয়ার হল মাস্কের ব্যবহার। তেমনই দাবি করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। আর সেই পথে হেঁটেই ভারতেও করোনা মোকাবিলার মাস্কের ব্যবহারের পাশাপাশি নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার কথাও বলা হয়েছে। বর্তমানে শুরু হয়েছে নিউ নর্মাল। আর আনলকের হাত ধরেই স্বাভাবিক ছন্দে ফেরার রাস্তায় হাঁটছে দেশ। এই অবস্থায় কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ জানিয়েছেন, কোনও মানুষ যখন একা একা সফর করবেন বা গাড়ির ভিতর একা থাকবেন তখন আর আর মাস্কের ব্যবহার জরুরি নয়। চাইলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি মাস্ক খুলে রাখতে পারেন।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব আরও জানিয়েছে, ব্যক্তিগত গাড়িতে কোনও ব্যক্তি যখন একা গাড়ি চালাচ্ছেন তখন মাস্কের ব্যবহার নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রক কোনও নির্দেশ জারি করেনি। পাশাপাশি তিনি বলেন একসঙ্গে সাইকেল চালানো, ছোটাছুটি বা জগিংএর সময়ও মুখোশের ব্যবহার জরুরি। কিন্তু কোনও মানুষ যখন এইসব কাজগুলি একা একা করবেন তখন মাস্কের ব্যবহার আবশ্যক নয়।
দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তের সংখ্যা ৮০ হাজারেও বেশি। গাড়িতে থাকা অবস্থায় অনেকেই মাস্কের ব্যবহার করছেন না বলে অভিযোগ উঠেছে। পাশাপাশি বলা হয়েছে সেই কারণেই সংক্রমণ বাড়ছে। এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব জানিয়েছেন, কোনও ব্যক্তি যখন একা গাড়ি চালাবেন বা জগিং করবেন তখন মাস্কের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়নি। তবে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে বৃহস্পতিবার সাংবাদিক বৈঠকে বলা হয়েছে জনবহুল এলাকায় মাস্কের ব্যবহার অত্যন্ত জরুরি। আর নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখাও প্রয়োজনীয়।
পিএম কেয়ারস ফান্ডে প্রথম অনুদান নরেন্দ্র মোদীর, তাঁর মোট অনুদানের পরিমাণ ১০০ কোটিরও বেশি ...
করোনাভাইরাসে গুরুতর আক্রান্তদের চিকিৎসায় স্টেরয়েড প্রয়োগ, পরামর্শ দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
প্যাংগং-এর দুই তীরে কৌশলগত অবস্থান শক্ত করেছে ভারত, চিনকে প্রতিহত করতে যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ