রত্নভাণ্ডার খোলার পর ১১ সদস্যের একটি দল পুরীর বিখ্যাত রত্নভাণ্ডারের ভিতরে প্রবেশ করে। দলে রয়েছে জগন্নাথ মন্দিরের প্রাশনের প্রধান প্রশাসন, পুরীর জেলা শাসক, ওড়িশা সার্কেলের এএসআই সুপারিনটেনডেন্ট, এসজেটিএ-র রত্নভাণ্ডার সাব কমিটির সদস্য, ওড়িশার সুপারভাইজারি প্যানেলের দুই সদস্য। সরকারি পক্ষে এই গোটা ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করছেন গজপতি মহারাজের এক প্রতিনিধি , অর্থাৎ পুরীর রাজপরিবারের এক সদস্য। সঙ্গে রয়েছেন জগন্নাথ মন্দিরের চার সদস্য সদস্য।