আইএলও-র সমীক্ষা অনুযায়ী, বৈষম্য যে কেবল উপার্জনের ক্ষেত্রে তা নয়, মহিলাদের দিয়ে নানা বাড়তি কাজ করানো হয় বলেও দাবি করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে নানা আইনি বাধ্যবাধকতার কারণে মহিলাদের নিয়োগ করা হলেও বেতনের ক্ষেত্রে এক বড় বৈষম্য থেকেই যায়।
একুশ শতকে দাঁড়িয়ে আজও লিঙ্গবৈষম্যের শিকার মহিলারা। উপার্জনের ক্ষেত্রে মহিলা ও পুরুষদের মধ্যে বড় ব্যবধান উঠে এসেছে আইএলও-র সাম্প্রতিক রিপোর্টে। বিশ্বজুড়ে কর্মক্ষেত্রে পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের উপার্জনের ব্যধান প্রায় ২০ শতাংশ। আইএলও-র সমীক্ষা অনুযায়ী, বৈষম্য যে কেবল উপার্জনের ক্ষেত্রে তা নয়, মহিলাদের দিয়ে নানা বাড়তি কাজ করানো হয় বলেও দাবি করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে নানা আইনি বাধ্যবাধকতার কারণে মহিলাদের নিয়োগ করা হলেও বেতনের ক্ষেত্রে এক বড় বৈষম্য থেকেই যায়।
সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, কর্মক্ষেত্রে মহিলাদের পিছিয়ে পড়ার কারণ শুধু অশিক্ষা নয় বরং তাঁর থেকে অনেক বেশি লিঙ্গবৈষম্য।
কর্মক্ষেত্রে লিঙ্গবৈষম্যে পিছিয়ে নেই ভারতও। সম্প্রতি অক্সফাম ইন্ডিয়ার একটি নতুন সমীক্ষায় দাবি করা হয়েছে,ভারতে পুরুষ ও মহিলাদের নিয়োগের ক্ষেত্রে ব্যবধানের ৯৮ শতাংশই লিঙ্গবৈষম্যের কারণে। একই যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও নিয়োগের ক্ষেত্রে পিছিয়ে নারীরা।