নোট জীবাণু মুক্ত করতে উদ্যোগী
উদ্যোগী দক্ষিণ কোরিয়ায় এক ব্যক্তি
নোট ঢুকিয়ে দিলেন ওয়াশিং মেশিনে
আগেও একজন নোট ঢুকিয়েছিলেন মাইক্রোওয়েভে
টাকা ধোয়া ঠিক নয়, এই কথাটি যখন উপলব্দি করেছেন তখন তাঁর প্রচুর প্রচুর টাকার ক্ষতি হয়েগেছে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে তিনি পাওয়া সমস্ত টাকাই ওয়াশিং মেসিনে ঢুকিয়ে পরিচ্ছন্ন করেছেন। স্থানীয় এক কর্মকর্তার কথায় তাঁর ক্ষতি হয়েছে যথেষ্ট।
সিওলের নিকটবর্তী আনসান শহরে বসবাসকারী এক ব্যক্তি চলতি বছরের শুরু দিকে একটি ওয়াশিং মেশিনে প্রায় ৫০ হাজার উয়ন বিল পরিষ্কারের চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু তাতে তাঁর প্রচুর পরিমাণে ক্ষতি হয়েছে বলেও জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। তাতেই মাথায় হাত পড়়ে ওই ব্যক্তি। ছুটে যান ব্যাঙ্ক অব কোরিয়ায়। কিন্তু ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষও তাঁকে নিরাশ করে। একটি বিবৃতি জারি করে জানান হয়েছে মাত্র ২৩ মিলিয়ন উয়ন উয়ন সরবরাহ করা হয়েছিল।
করোনা হানায় আক্রান্ত একগুচ্ছ বিজেপি নেতা , অমিত শাহের আরোগ্য কামনা করলেন রাহুল-মমতা ...
প্যাংগং-এর আঙুলেই আটকে দিল্লি-বেজিং আলোচনা, শীতকালে লাল ফৌজের মোকাবিলায় প্রস্তুতি ভারতের ...
ব্যাঙ্কের কর্মকর্তা জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত, বিকৃত ও দূষিত নোটের বিনিময়ের নিয়ম অনুযায়ী এই ব্যক্তিকে মোট ২৩ মিলিয়ন উয়ন সরবরাহ করা হয়েছিল। যার র্থমূল্য ১৯, ৩২০ ডলার। তবে এই ব্যক্তি ঠিক কত টাকা ধোয়ার চেষ্টা করেছিলেন তা অবশ্য এখনও পর্যন্ত যানা যায়নি। নোট কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার ওপরই নির্ভর করে ব্যাঙ্ক কত টাকা দেবে। তবে ব্য়াঙ্ক কর্তৃপক্ষ সর্বদা নতুন নোট সরবরাহ করে থাকে। ব্য়াঙ্কের তরফে জানান হয়েছে ওই ব্যক্তিকে তাঁর পরিবার ও বন্ধুবাব্ধরা সমবেদনা জানিয়েছে।
এটাই প্রথম নয়। এর আগে এক ব্যক্তি করোনাভাইরাসের জীবানু মুক্ত করতে উয়ন ঢুকিয়ে দিয়েছিলেন মাইক্রওয়েভে। সেই ব্যক্তির ক্ষতির পরিমাণ ছিলে ৫.২ মিলিয়ন উয়ন। তারপরই দক্ষিণ কোরিয়ার ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে জানান হয়েছিল নোট কখনই মাইক্রোওভেনে রাখা চলবে না।