চিন থেকে ভারতে আসার অনলাইন ভিসা বন্ধ , করোনা মোকাবিলায় সরকারের সিদ্ধান্ত

Published : Feb 02, 2020, 04:03 PM IST
চিন থেকে ভারতে আসার অনলাইন ভিসা বন্ধ , করোনা মোকাবিলায় সরকারের সিদ্ধান্ত

সংক্ষিপ্ত

  চিন থেকে ভারতে আসার অনলাইন ভিসা আপাতত বন্ধ   ইতিমধ্য়েই চিনে করোনা ভাইরাসে মৃত্য়ু হয়েছে ৩০০ জনের   এই রোগের সংক্রমন ছড়িয়ে পড়েছে মোট ২৫ টি দেশে    দ্বিতীয় দফায় ৩২৩ ভারতীয়কে চিন থেকে ফেরানো হয়েছে 

চিন থেকে ভারতে আসার জন্য় অনলাইন ভিসা আপাতত বন্ধ করে দেওয়া হল। ইতিমধ্য়েই করোনা ভাইরাসে মৃত্য়ু হয়েছে ৩০০ জনেরও উপরে। করোনা ভাইরাসে  আক্রান্তের সংখ্য়া ১৪,৫৬২ জন। এই রোগের সংক্রমন ছড়িয়ে পড়েছে মোট ২৫ টি দেশে। তাই আশঙ্কাজনক পরিস্থিতিতে চিনা নাগরিকদের অনলাইন ভিসা বন্ধ করল ভারত।

আরও পড়ুন, পার্ক সার্কাসে সিএএ বিরোধী মঞ্চে মৃত্যু আন্দোলনকারীর, নীরব প্রতিবাদের সিদ্ধান্ত

এদিনই দ্বিতীয় দফায় ৩২৩ জন ভারতীয়কে চিন থেকে দেশে ফেরানো হয়েছে। পাশাপাশি ৭ জন মলদ্বীপের বাসিন্দাকেও ফেরানো হয়েছে বলে খবর। চিনের উহান থেকে রবিবার ৩.১০ নাগাদ ৩৩০ জন যাত্রী নিয়ে রওনা হয় দিল্লীর উদ্দেশ্য়ে এয়ার ইন্ডিয়ার ওই বিমান। ভারতীয় দূত বিক্রম মিস্রি টুইট করে জানিয়েছেন যে, ওই যাত্রীদের দেশে ফিরে যেতে। 

আরও পড়ুন, করোনা আতঙ্ক কলকাতায়, বেলেঘাটা আইডিতে ভর্তি মার্কিন নাগরিক

করোনা ভাইরাসে কেউ আক্রান্ত হয়েছে কীভাবে বোঝা যাবে, সে বিষয়েও আগাম জেনে নেওয়া যাক। করোনা ভাইরাস প্রাথমিক ভাবে সর্দি-কাশি থেকে চিহ্নিত করা যেতে পারে। সর্দি-কাশির সঙ্গে থাকে প্রবল জ্বর এবং শ্বাস কষ্ট। আর এই জ্বর-শ্বাসকষ্টই একসময় বাড়তে বাড়তে প্রাণঘাতী হয়ে ওঠে।করোনা ভাইরাস নাক, সাইনাস অথবা গলার উপরিভাগে সংক্রমণ ঘটায়। ভাইরাসটির লক্ষ্য মূলত ফুসফুস। 'করোনা হেল্প লাইন' এর মোট দুটি নাম্বার ঘোষনা করেছে রাজ্য় সরকার। প্রথম হেল্প লাইন নাম্বারটি হল (০৩৩) ২৩৪১ এবং দ্বিতীয়টি ১৮০০ ৩১৩৪ ৪৪২২২। রাজ্য় সরকারের তরফে আরও জানানো হয়েছে যে, যদি কারোও সর্দি-কাশি, জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ফোন করে তাহলে তাকে বিস্তারিত তথ্য় দিয়ে সাহায্য় করা হবে।   প্রাথমিক স্বাস্থ্য় বিধি নিয়ে সতর্কতা এবং নির্দিষ্ট কোন হাসপাতালে সেই ব্য়াক্তি যেতে পারেন তাও জানিয়ে দেওয়া হবে ওই  'করোনা হেল্প লাইন' নাম্বার থেকেই। 

PREV
click me!

Recommended Stories

বাংলার DA মামলার রায় বেরোবে কবে? সুপ্রিম কোর্টে বিরাট দাবি করলেন সরকারি কর্মীরা
নমাজ শুনতেই বেশি অভ্যস্ত, তাই গীতা পাঠ শুনলে কানে রক্ত ঝরে মমতার: বিজেপি