মহালয়ায় টুইট শুভেচ্ছা মোদী- মমতার। বুধবার পিতৃপক্ষের অবসানের সঙ্গে সঙ্গেই দেবীপক্ষের শুভ সূচনা হয়েছে, দেশবাসীর সুস্থতা কামনা করে মহালয়ায় টুইট করেছেন মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায় এবং প্রধানমন্ত্রী মোদী।
মহালয়ায় (Mahalaya) টুইট শুভেচ্ছা মোদী- মমতার। বুধবার পিতৃপক্ষের অবসানের সঙ্গে সঙ্গেই দেবীপক্ষের শুভ সূচনা হয়েছে। এদিন তর্পণের জন্য সাধারণ মানুষের ভিড় বাংলারঘাটগুলিতে। শুভদিনে তাই দেশবাসীর সুস্থতা কামনা করে মহালয়ায় টুইট করেছেন মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায় ( Mamata Banerjee) এবং প্রধানমন্ত্রী মোদী (Prime Minister Modi)।
বুধবার প্রধানমন্ত্রী টুইটে লিখেছেন, শুভ মহালয়া। আমরা মা দুর্গাকে প্রণাম করি। বিশ্ববাসীর জন্য তাঁর আশীর্বাদ কামনা করি। সকলে শান্তিতে থাকুন এবং সুস্থ থাকুন। অপরদিকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় লিখেছেন, মহালয়ার মাধ্য়মে বহু প্রতিক্ষীত দুর্গোৎসবের সূচনা হয়েছে। এবার দিন গোনা শুরু। প্রত্যেককে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা। এদিন সকালে বিজেপির নিহত কার্যকর্তাদের স্মরণ করে টুইট করেছেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্যসভাপতি দিলীপ ঘোষ। মহালয়ার পুন্যতিথিতে তর্পণের পর থেকেই শুরু হল বাঙালীর শ্রেষ্ঠ উৎসবে দশভুজার বেদীতে বসার কাউন্টডাউন। প্রসঙ্গত, তর্পণ শব্দটি এসেছে ত্রুপ থেকে, এর মানে সন্তুষ্ট করা। ভগবান, ঋষি ও পূর্বপুরুষের আত্মার উদ্দেশ্যে জল নিবেদন করে তাঁদের সন্তুষ্ট করাকে তর্পণ বলা হয়। বংশের যে সকল পিতৃপুরুষ পরলোক গমন করেছেন, তাঁদের প্রীতির উদ্দেশ্যে মন্ত্র উচ্চারণপূর্বক স-তিল জল (তিল মেশানো জল) দান করে সাধারণত পুত্রসন্তানেরা পিতৃতর্পণ করে থাকেন।
আরও পড়ুন, Covid-19: কোভিডে শুধু কলকাতাতেই ৫ হাজারের উপরে মৃত্যু, পুজোর আগে ফের সংক্রমণ বাড়ল রাজ্যে
বুধবার পিতৃপক্ষের অবসানের সঙ্গে সঙ্গেই দেবীপক্ষের শুভ সূচনা হয়েছে।এদিন ভোর থেকেই মহালয়ার সকালে তর্পণের জন্য সাধারণ মানুষের ভিড় দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুরের আদি গঙ্গায়। আদি গঙ্গার সদাব্রত ঘাটে হাজার হাজার মানুষ ভিড় করেছেন পিতৃ পুরুষের উদ্দেশ্যে তর্পণ করার জন্য।প্রতি বছরই এখানে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষজন আসেন তর্পণ করতে, এবারও তার অন্যথা হয়নি। মহালয়ার পূর্ণ তিথিতে বালুরঘাট শহরের কল্যাণীঘাট বা সদরঘাটে শুরু হয়েছে তর্পণ। পিতৃ পুরুষের উদ্দেশ্যে তর্পণ করতে বালুরঘাট আত্রেয়ী নদীতে নেমেছে সাধারণ মানুষ। এদিকে তর্পণকে ঘিরে কোনও রকম অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে তার জন্য আত্রেয়ী নদীতে পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিশেষ উদ্ধারের দলকে নামানো হয়েছে। এছাড়াও নামানো হয় স্পীড বোর্ড। এদিন সকাল থেকে আত্রেয়ী নদীর বিভিন্ন ঘাটে শুরু হয় তর্পণ।
আরও পড়ুন, ভাইরাসের ভয় নেই তেমন এখানে, ঘুরে আসুন ভুটানে
আরও দেখুন, মাছ ধরতে ভালবাসেন, বেরিয়ে পড়ুন কলকাতার কাছেই এই ঠিকানায়
আরও দেখুন, বৃষ্টিতে বিরিয়ানি থেকে তন্দুরি, রইল কলকাতার সেরা খাবারের ঠিকানার হদিশ
আরও দেখুন, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গা, থাকল ছবি সহ ঠিকানা