বদল ঘটছে আবহাওয়ার, সমস্যার মুখে পরিযায়ী থেকে স্থানীয় পাখী, মিমি-র টুইটে জনসচেতনতা

  • গরমে নাজেহাল পরিস্থিতিতে সংকটের মুখে শহরের পাখি
  • কী কী সমস্যার ফলে বিমুখ বিদেশী প্রজাতী
  • জলের সমস্যা মেটাটেই মিমি-র টুইট

Jayita Chandra | Published : May 30, 2019 1:47 PM IST / Updated: May 30 2019, 07:23 PM IST

ক্রমেই বাড়ছে শহরের তাপমাত্রা। তারই মাঝে নাজেহাল জনজীবন। জনশূণ্য চিড়িয়াখানার টিকিট কাউন্টার। গরমের জেড়ে শহরের বুকে বাস করা পাখিদের পরিস্থিতিটা ঠিক কেমন তার খোঁজ রাখেন হয়তো হাতে গোনা কয়েকজন। বেশ কয়েকদিন যাবত বাড়তে থাকা তাপমাত্রার পারদে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে তাদের।

প্রকৃতি ক্রমেই রূপ বদল করছে নিজের খেয়ালে, বিশ্ব জুড়ে উষ্ণতার উর্ধ্বমুখী গ্রাফে ব্যহত হচ্ছে পাখিদের স্বাভাবিক বার্ষিক চক্র। মোটের ওপর ৮ মাসই গরমের কবলে থাকে শহর কলকাতা। ফলেই পাখিদের সুস্বাস্থের কথা ভেবে প্রতিনিয়ত নানান পদক্ষেপ নিয়ে চলেছেন যারা তাদের তালিকায় এবার নাম লেখালেন মিমি চক্রবর্তী। সোশ্যাল মিডিয়ায় টুইট করে সকলের উদ্দেশ্যে অনুরোধ করলেন বাড়ির বাগান, বারান্দা ও ছাদে প্রতিদিন একবাটি জল রাখার জন্য। যাতে পাখিদের জলের অভাবে সমস্যার মুখে না পড়তে হয়।

গ্রীষ্মের ছবি মানেই কলের মুখে পাখির ঠোঁট, আর সেখান থেকে পড়তে থাকা ফোঁটা ফোঁটা জল। বিষয়টিকে খুঁটিয়ে দেখলে ভেতরের বাস্তবটা অনেকাংশে স্পষ্ট হয়ে ধরা দেবে। শহরের বুকে গ্রীষ্মের দিনে মুলত যে সমস্যাগুলো প্রকট হয়ে দেখা দেয় তা হলঃ

একসময় রাজারহাট, সাঁতরাগাছি, গোলপার্ক অঞ্চলে গরমকালেও পরিযায়ী পাখিদের দেখা মিলত সহজেই। রাজারহাটের সেই জলাজমি এখন কংক্রিটের তৈরি শহর। ফলেই একে একে কলকাতা থেকে মুখ ফিরিয়েছে বিদেশী পাখি। বর্তমানে স্থানীয় যে কয়েকটি প্রজাতীর পাখি আছে তাদের যথা সাধ্য সহযোগিতা করা উচিৎ সকলের। তীব্র গরমের দাপট থেকে তাদেরও মিলবে খানিক স্বস্তি।

Share this article
click me!