বয়স বাড়লেই সমস্যা যেন আপনা আপনিই বাড়তেই থাকে। তাই বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাঁটা শরীরের জন্য বিশেষ দরকারি। কিন্তু যারা দীর্ঘদিন ব্যথা ভুগছেন তাদেরও হাঁটতে গেলে বেশ কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তবে হাঁটার ক্ষেত্রেও বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে। যা মেনে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
দেহের বাড়তি ওজন নিয়ে চিন্তা ক্রমশ বাড়ছে। ডায়েট আর ওয়ার্ক আউট করেও যেন ওজন কমছে না। বিভিন্ন টোটকার কাছে হার মেনে গেছেন। তবে যারা জিমে যেতে পারেন না বা হেভি ওয়ার্কআউট যাদের পক্ষে করা সম্ভব নয়, ওজন কমানোর জন্য জোর পায়ে হাঁটা তাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। হাঁটা শরীরের জন্য এতটাই উপকারী যে দিনের যে কোনও সময়ই হাঁটা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। তবে কোন সময়টাই হাঁটা শরীরের জন্য উপকারী সেটা কিন্তু সবার আগে জানতে হবে।
আরও পড়ুন-নষ্ট হয়ে যাওয়া দুধ কি বিষের সমান, কেটে গেলেও কী কী কাজে লাগাতে পারবেন জানেন
আরও পড়ুন-অতিরিক্ত জল ঘাটছেন, বেড়েছে নখকুনির যন্ত্রণা, ঘরোয়া টোটকাতেই মুক্তি পাবেন অসহ্য ব্যথা থেকে
বয়স বাড়লেই সমস্যা যেন আপনা আপনিই বাড়তেই থাকে। তাই বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাঁটা শরীরের জন্য বিশেষ দরকারি। কিন্তু যারা দীর্ঘদিন ব্যথা ভুগছেন তাদেরও হাঁটতে গেলে বেশ কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তবে হাঁটার ক্ষেত্রেও বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে। যা মেনে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
প্রথমত সকাল কিংবা বিকাল বেলা হাঁটতে যাওয়ার সময় কখনওই ভারী খাবার খাবেন না। বিশেষত যাদের বয়স একটু বেশি তারা ভুল করেও খাবেন না ভারী খাবার। এতে হাঁটতে কষ্ট হতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাঁটতে যাবার আগে হাল্কা ব্যায়াম করে নিতে পারেন। এতে শরীরের পেশিগুলি একটু সচল হবে, যা সকালে হাঁটতে যাওয়ার আগে উপকারী।
হাঁটতে যাওয়ার সময় চাইলে নিজের পোষ্যকে নিয়ে হাঁটতে বেরোতে পারেন, এতে হাঁটাও যেমন জোরে হবে তেমনই আবার এক্সারসাইজও হয়ে যাবে।
হাঁটার সময় বেশি জোরে জোরে হাঁটবেন না, কিন্তু বড় বড় পা ফেলে নয়, তবে হাঁটার সময় জোরে জোরে হাঁটবেন। হাঁটার সময় কোনও দুশ্চিন্তা করবেন না, এতে শরীরের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
হাঁটার সময়ে জুতো সবসময় ঠিকঠাক মতো পরবেন। এমন জুতো বাছুন, যা পরলে পায়ের আরাম পাবেন। তা নাহলেই পায়ের সমস্যা বাড়তে থাকে।
হাঁটার সময় একটি ক্যারি ব্যাগ রাখুন। যেখানে প্রয়োজনীয় কিছু জিনিস যেমন জলের বোতল, তোয়ালে, মোবাইল ফোন, মানি ব্যাগ রাখতে পারবেন।