ত্বকের যত্ন এবার ব্যবহার করুন কোকো বাটার। কোকো বাটার ব্যবহারের কথা কম বেশি সকলেই শুনেছি। এতে রয়েছে স্যাচুরেটেড ফ্যাট, মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট, ওমেগা ৩-র মতো উপাদান থাকে। আজ জেনে নিন কেন ব্যবহার করা হয় কোকো বাটার। আর কীভাবেইবা ব্যবহার করবেন এটি।
ত্বক উজ্জ্বল করলে চলে নান রকম কসরত। কখনও পার্লারে যাওয়া তো কখনও বাড়িতে চলে ত্বকের যত্ন। ত্বকের যত্ন নিতে ঘরেও নানা রকম প্রোডাক্ট ব্যবহার করে থাকি। এই তালিকায় যেমন থাকে বিভিন্ন ফল, তেমনই আছে সবজি। ত্বকের যত্ন এবার ব্যবহার করুন কোকো বাটার। কোকো বাটার ব্যবহারের কথা কম বেশি সকলেই শুনেছি। আজ জেনে নিন কেন ব্যবহার করা হয় কোকো বাটার। আর কীভাবেইবা ব্যবহার করবেন এটি।
কোকো বাটার হল এক ধরনের ফ্যাট বা চর্বি। যা কোকো বীজ থেকে নেওয়া হয়। এতে রয়েছে স্যাচুরেটেড ফ্যাট, মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট, ওমেগা ৩-র মতো উপাদান থাকে। যা ত্বকের জন্য বেশ উপকারী। কোকো বাটার সম্পূর্ণ বাটারের ৫৭ থেকে ৬৪ শতাংশ বাটার তৈরি করে। জেনে নিন কী কী ভাবে আমাদের ত্বককে রক্ষা করে কোকো বাটার।
বলিরেখা থেকে মুক্তি পেতে নানা রকম প্রোডাক্ট ব্যবহার করে থাকি আমরা। এবার ব্যবহার করুন কোটো বাটার। ত্বকের বার্ধক্যজনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত কোকো বাটার লাগাতে পারেন।
ঠোঁট ফাটার সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে কোকো বাটার। সারা বছরই ঠোঁট ফাটার সমস্যা দেখা দেয়। এর থেকে মুক্তি পেতে ঠোঁটে লাগান কোকো বাটার। ঠোঁটের ওপর জমে থাকে মরা চামড়া উঠে যাবে এর গুণে।
আন্ডার আই ক্রিম হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন কোকো বাটার। দীর্ঘক্ষণ কাজ করার জন্য, রাত জেগে থাকার জন্য অনেকেরই চোখের তলায় কালো দাগ পড়ে। এর থেকে মুক্তি কোকো বাটার লাগান। নিয়মিত ব্যবহার উপকার পাবেন। ত্বকের যত্নে কোকো বাটার বেশ উপকারী।
স্ট্রেচ মার্কস কমাতে লাগাতে পারেন কোকো বাটার। প্রেগননসির পর অনেকেই স্ট্রেচ মার্কসের সমস্যায় ভোগেন। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে লাগাতে পারেন কোকো বাটার। এতে সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। ত্বকের যত্নে ব্যবহার করুন কোকো বাটার।
গরমে অনেকেরই ত্বকে জ্বালা অনুভূত হয়, এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে কোকো বাটার। ত্বকে জ্বালা পোড়া অনুভূত হলে কোকো বাটার লাগান। শেভিং করার পর ক্রিম হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন কোকো বাটার। শেভিং করার পর ত্বকে লাগান কোকো বাটার। এতে ত্বকের যে কোনও ক্ষত নিরাময় হবে। এবার থেকে ত্বকের যত্নে ব্যবহার করুন কোকো বাটার।