মিউজিক থেরাপির মাধ্য়মে কীভাবে মন হালকা রাখবেন, জেনে নিন

  • মিউজিক শোনার সঙ্গে  অনেক মেমোরি জড়িয়ে থাকে 
  • উলু বা ঘন্টা ধ্বনির কম্পনে  ব্রেনের উপর  ভাল প্রভাব পড়ে
  • রক্তচাপজনিত সমস্যা থাকলে হালকা টোনের মিউজিক শুনুন
  • সারাদিনের মধ্য়ে মিউজিক শোনার সময়টা নির্দিষ্ট করুন
     

Ritam Talukder | Published : Oct 25, 2019 2:45 PM IST


সকালে উঠে সবারই অফিস যাওয়ার তাড়া থাকে। আবার বাড়ি ফিরে নানা চাপ। আর এসবেরই মাঝেই মিউজিক আপনকে অনেকটা শান্তি দেবে। অনেকেই অফিস থেকে ফেরার পথে  ইয়ার ফোনটা গুঁজে  গান শোনেন।তাতে বাকি সময়টা মেজাজটা ফুরফুরেই লাগে, অফিসের সব চাপই হাওয়া হয়ে যায়। কিংবা সকালে ঘুম থেকে উঠেই  মিউজিক সিস্টেমটা চালিয়ে দিয়ে রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগেও গান শুনতে পারেন। তবে হ্য়া যেকোনও কিছুই বেশি সময় ধরে শুনলে তার খারাপ প্রভাব পড়ে, তাই মিউজিক শোনার সময়টা নির্দিষ্ট করা বরং ভাল। এতে সারাদিনের মানসিক চাপ অনেকটা হালকা হয়।


আসলে মিউজিক শোনার সঙ্গে আমাদের অনেক মেমোরি জড়িয়ে থাকে। অনেকেই মিউজিক শুনতে শুনতে স্মৃতির শহরে হারিয়ে যান। সেখানে গেলেই তারা শান্তি পান। অবশ্য় হসপিটালেও এখন গান শোনানো হয়। রোগীদের মানসিকভাবে সুস্থ করতে মিউজিক থেরাপির প্রচলন বেড়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, গান শুনলে মানসিক চাপ অনেকটা কমে। উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যা থাকলে হালকা টোনের মিউজিক বা গান শুনুন, উপকার পাবেন। সে জন্য় খেয়াল করে দেখবেন, ভারতের জাতীয় টিমের খেলোয়াররা মাঠে খেলতে নামার আগে নিজেদেরকে রিলাক্স রাখতে মিউজিক শোনেন।

অনেকসময় শহরের লোকজন উলু ধ্বনি বা ঘন্টা ধ্বনির পুরো মাহাত্ম  বুঝতে পারেননা। আসলে হিন্দু ধর্ম মতে উলু ধ্বনি বা ঘন্টা ধ্বনি পুজোর সময় দেওয়া হয় বটে, তবে এর একটা অন্য় দিকও আছে। এই ধ্বনির কম্পনে আমাদের ব্রেনের উপর খুব ভাল প্রভাব পড়ে। আমাদের স্মৃতিশক্তি দৃঢ হয়।  


 

Share this article
click me!