World Food Safety Day 2023: কেন প্রতি বছর ৭ জুন বিশ্ব খাদ্য নিরাপত্তা দিবস পালিত হয়, জেনে নিন এই বছরের ইতিহাস, গুরুত্ব এবং থিম কী

Published : Jun 07, 2023, 08:55 AM IST
world food safety day 2023

সংক্ষিপ্ত

এই দিবস পালনের উদ্দেশ্য বলা হয় নিরাপদ খাদ্যের বিভিন্ন উপকারিতা মানুষকে বোঝানো যায়। প্রথমবারের মতো, ৭ জুন ২০১৯ এ বিশ্বব্যাপী বিশ্ব খাদ্য নিরাপত্তা দিবস পালিত হয়। এরপর থেকে প্রতি বছর এই দিবসটি পালনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। 

বিশ্ব খাদ্য নিরাপত্তা দিবস প্রতি বছর ৭ জুন এই তারিখে পালিত হয়। এই দিনটি উদযাপনের উদ্দেশ্য হল মানুষকে খাদ্য নিরাপত্তার গুরুত্ব বোঝানো। এই দিনটির মূল উদ্দেশ্য হল মানুষ খারাপ খাবার থেকে উদ্ভূত বিপদ চিনতে এবং বুঝতে পারে। আমরা যদি এই দিনটি সম্পর্কে একটু বিস্তারিতভাবে বুঝতে পারি, খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি এই দিনটি স্বাস্থ্য, কৃষি, বাজার, অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং পর্যটনের উপরও জোর দেয়।

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে খাদ্য নিরাপত্তা দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেয়, তারিখ নির্ধারণ করে ৭ জুন। এই দিবস পালনের উদ্দেশ্য বলা হয় নিরাপদ খাদ্যের বিভিন্ন উপকারিতা মানুষকে বোঝানো যায়। প্রথমবারের মতো, ৭ জুন ২০১৯ এ বিশ্বব্যাপী বিশ্ব খাদ্য নিরাপত্তা দিবস পালিত হয়। এরপর থেকে প্রতি বছর এই দিবসটি পালনের প্রক্রিয়া শুরু হয়।

খাদ্য নিরাপত্তা দিবসের এই বছরের থিম-

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রতি বছর এই বিশেষ দিনটির জন্য একটি থিম নির্ধারণ করে। ২০২৩ সালের জন্য অর্থাৎ চলতি বছরের থিম হল 'খাদ্যের মান জীবন বাঁচায়'। এই থিমের মাধ্যমে মানুষকে খাদ্যের জন্য নির্ধারিত মানগুলির গুরুত্ব বুঝতে হবে। গত বছর অর্থাৎ ২০২২ সালের জন্য এই থিম ছিল নিরাপদ খাদ্য উন্নত স্বাস্থ্য।

কেন একটি প্রয়োজন ছিল?

এই দিনটি উদযাপনে জনগণকে জানানো প্রয়োজন বলে মনে করা হয়েছিল যে কীভাবে খাদ্যবাহিত রোগ মানুষের জন্য হুমকি হয়ে উঠছে। প্রতি বছর খাদ্যবাহিত রোগের ৬০০ মিলিয়ন ঘটনা ঘটে। যার মধ্যে প্রায় ৪২০০০০ মানুষও মৃত্যুর শিকার হয়। দূষিত বা অনিরাপদ খাদ্যের ক্রমবর্ধমান বিপদের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এবং জাতিসংঘ এই দিবসটি পালনের যৌথ সিদ্ধান্ত নেয়।

 

PREV
click me!

Recommended Stories

Year Ending 2025: ১০ লাখের বার্গার থেকে সোনার পিৎজা- দেখে নিন চলতি বছর কোন কোন দামি খাবার নজর কেড়েছে
ডার্ক চকোলেট কি বার্ধক্য কমায়? থিওব্রোমিনের শক্তিতেই ভরসা রাখছেন বিজ্ঞানীরা