নিঃশ্বাস নিতে ও প্রাণপণ নাক বন্ধ থেকে রেহাই পেতে অনেকেই নাক টানতে থাকেন। এতে কোনও উপকার হয় না। বরং হিতে বিপরীত হতে পারে। নাকের ভিতরে বিদ্যমান ঝিল্লিতে ফোলাভাব দেখা দেয় এবং এই কারণে নাকের মধ্যে অনেক সময় ফুলে যায় এবং নাক বন্ধ হয়ে যায়।
শীতের মরসুমে নাক বন্ধের সমস্যা খুবই সমস্যাজনক। এ ছাড়া ঠাণ্ডা-সর্দির সমস্যাও থাকে। শীতকালে ঠান্ডার কারণে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া বেশি আক্রমণ করে বলে এমনটি হয়। এ কারণে নাকেও ইনফেকশন হয়। সর্দিকাশি হলে বা ঠান্ডা লেগে গেলে নাক বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু নাক একবার বন্ধ হয়ে গেলে অস্বস্তি পিছু ছাড়ে না। নিঃশ্বাস নিতে ও প্রাণপণ নাক বন্ধ থেকে রেহাই পেতে অনেকেই নাক টানতে থাকেন। এতে কোনও উপকার হয় না। বরং হিতে বিপরীত হতে পারে। নাকের ভিতরে বিদ্যমান ঝিল্লিতে ফোলাভাব দেখা দেয় এবং এই কারণে নাকের মধ্যে অনেক সময় ফুলে যায় এবং নাক বন্ধ হয়ে যায়। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী নয়, তাদের বেশি সমস্যায় পড়তে হয়। এক্ষেত্রে পেঁয়াজের খোসা এবং পেঁয়াজের রস ব্যবহার করতে পারেন।
শীতের মৌসুমে নাক বন্ধ হওয়া খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। এক্ষেত্রে পেঁয়াজের রস ও তার খোসা ব্যবহার করা যেতে পারে। এই দুটি জিনিসই খুব উপকারী প্রমাণিত হতে পারে।
১. যাদের নাক বন্ধ হওয়ার সমস্যা রয়েছে। তাদের পেঁয়াজের খোসার গন্ধ নিতে হবে ৪ থেকে ৫ মিনিট। এতে করে তারা অবশ্যই উপকৃত হবেন। এই খোসায় এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আপনার বন্ধ নাক সারাতে সাহায্য করে।
২. এছাড়া পেঁয়াজের রসও ব্যবহার করতে পারেন। এতে নাক বন্ধ হওয়ার সমস্যাও দূর হয়। এর জন্য লাল পেঁয়াজের রস বের করে কয়েক ফোঁটা নাকে দিতে হবে। এটা করলে সাথে সাথে উপকার পাবেন।
পেঁয়াজে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা নাকের ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসকে মেরে ফেলে। যদি এটি ব্যবহার করা হয়, তাহলে নাকের ঝিল্লির ফোলাভাব কমে যায়, যার কারণে অবরুদ্ধ নাক উপশম হয়।