টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে জলখাবার খেতে হবে সঠিক সময়, সঙ্গে মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস

বর্তমানে কাজের চাপের কারণে অনেকেরই শরীরচর্চার সময় নেই। আর এর প্রভাবে বাড়ছে ওজন। যা থেকে দেখা দিচ্ছে টাইপ ২ ডায়াবেটিস। আজ রইল সহজ কয়টি টিপস। জীবনযাত্রায় আনুন এই কয়টি পরিবর্তন। এতে ঝুঁকি কমবে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের। দেখে নিন কী কী করবেন।

Web Desk - ANB | Published : Feb 22, 2023 3:32 AM IST

ঘরে ঘরে এখন ডায়াবেটিসের রোগী। খুঁজলে প্রতিটি পরিবারে অন্তত একজন করে এমন রোগী খুঁজে পারেন সকলে। এই ডায়াবেটিস একবার শরীরে বাসা বাঁধলে তা ধীরে ধীরে সকল অঙ্গের ওপর প্রভাব ফেলতে শুরু করে। সঠিক সময় নিয়ন্ত্রণ না করতে মারাত্মক আকার নিতে পারে। আবার এই ডায়াবেটিসের রয়েছে কয়টি ভাগ। বর্তমানে অনেকে টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছেন। মূলত তিনটি কারণে দেখা দেয় টাইপ ২ ডায়াবেটিস। অধিক ওজন, শরীরচর্চার অভাব ও বংশগত কারণে হতে পারে এই রোগ। বর্তমানে কাজের চাপের কারণে অনেকেরই শরীরচর্চার সময় নেই। আর এর প্রভাবে বাড়ছে ওজন। যা থেকে দেখা দিচ্ছে টাইপ ২ ডায়াবেটিস। আজ রইল সহজ কয়টি টিপস। জীবনযাত্রায় আনুন এই কয়টি পরিবর্তন। এতে ঝুঁকি কমবে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের। দেখে নিন কী কী করবেন।

টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সবার আগে সঠিক ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার অভ্যেস গড়ে তুলুন। দিনের শুরুতে পুষ্টিকর খাবার খান। এতে মিলবে উপকার।

আপনার খাদ্যতালিকায় যোগ করুন তাজা ফল, গমের রুটি ও শস্য দানা। তেমনই খান ১ বাটি করে দই। এতে শরীর থাকবে সু্স্থ।

খাদ্যতালিকায় রাখুন ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট ও প্রোটিন। শরীর সুস্থ রাখতে অবশ্যই এই তিন উপাদান খাদ্যতালিকায় রাখা প্রয়োজন।

রোজ ১ বাটি করে ওটস খাওয়া টাইপ ২ ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য উপকারী। সকালের জলখাবারে খেতে পারেন ওটস। এর সঙ্গে ফল কেটে নিন। এতে পেটও ভরবে সঙ্গে শরীর থাকবে সুস্থ।

তেমনই টাইপ ২ ডায়াবেটিসের রোগীরা সুস্থ থাকতে রোজ সঠিক সময় জলখাবার খান। সকাল ৮.৩০-র মধ্যে জল খাবার খেলে শরীর থাকবে সুস্থ সঙ্গে কমবে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি। বিশেষজ্ঞের মতে, শরীরে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স তখন ঘটে যখন শরীর অগ্ন্যাশন উৎপন্ন ইনসুলিনের প্রতি সাড়া না দিলে গ্লুকোজ কোষে কম প্রবেশ করতে সক্ষম হয়। এতে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে। এই কারণে সকাল সকাল ব্রেকফাস্ট খাওয়া উপকারী। তাই টাইপ ২ ডায়াবেটিসের আক্রান্ত ব্যক্তিরা তো বটেই সঙ্গে সকলেই সুস্থ থাকতে সঠিক সময় ব্রেকফাস্ট করুন। এতে কমবে রোগের ঝুঁকি। সেই সঙ্গে শরীর হাইড্রেট রাখার চেষ্টা করুন। দিনে অন্তত ৭ থেকে ৮ গ্লাস জল পানে মিলবে উপকার। এতে মিলবে উপকার। 


আরও পড়ুন

অ্যাডিনোভাইরাস থেকে সাবধান শিশুরা, কী করতে হবে জানালেন বিশেষ চিতিৎসক

বাড়িতেই তৈরি করে নিন বিশেষ সানস্ক্রিন, যা ত্বকের যত্ন রাখবে ভিতর থেকে

এই ৫ দেশিয় সবজি কখনই কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে দেয় না, ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও কমায়

 

Share this article
click me!