হাঁটা মস্তিষ্কের জন্য উপকারী! ব্রেইন ডেভেলমেন্টের জন্য কতটা উপকারী এই পন্থা?

হাঁটা মস্তিষ্কের জন্য উপকারী! ব্রেইন ডেভেলমেন্টের জন্য কতটা উপকারী এই পন্থা?

Anulekha Kar | Published : Jan 9, 2025 9:55 PM
15

শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি ওজন নিয়ন্ত্রণেও হাঁটা ব্যায়াম বেশ উপকারী। প্রতিদিন কয়েক মিনিট হাঁটলেই আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হবে।  হৃদপিণ্ডও শক্তিশালী হবে। নিয়মিত হাঁটলে দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে নিজেকে রক্ষা করা যায়। 

25

উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হৃদরোগে আক্রান্ত সকলের জন্য হাঁটা একটি চমৎকার ব্যায়াম। ভালো ঘুম সুস্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। নিয়মিত হাঁটলে গভীর ঘুম আসে। এই পোস্টে হাঁটা কিভাবে আপনার মস্তিষ্কের জন্য উপকারী তা জানুন। 

35

মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য: 

প্রতিদিন কিছুক্ষণ হাঁটা মস্তিষ্ককে সক্রিয় করে তোলে বলে স্ট্যানফোর্ডের একটি গবেষণায় দেখা গেছে। হাঁটা মেজাজ উন্নত করে এবং মানসিক চাপ কমায়।  নিয়মিত হাঁটলে সৃজনশীলতা বৃদ্ধি পায় বলেও বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।  কারণ হাঁটার সময় আপনার মস্তিষ্ক সক্রিয় থাকে এবং সৃজনশীল চিন্তাভাবনা করে। এই সুবিধা পেতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা হাঁটার প্রয়োজন নেই। ১০ থেকে ১৫ মিনিট হাঁটলেই ভালো ফল পাওয়া যায়। 

45

ওজন কমাতে! 

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটুন। আপনি যত দ্রুত হাঁটবেন, তত বেশি ক্যালরি পোড়াবে। তেজ হাঁটলেই বেশি ক্যালরি পোড়ে।  আপনার হজমশক্তি বৃদ্ধি পায়। গ্যাস, পেট ফাঁপা ইত্যাদি সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হাঁটা সাহায্য করে। 

55

খাওয়ার পর হাঁটা: 

প্রতিদিন খাওয়ার পর কমপক্ষে ১৫ মিনিট হাঁটলে হজমশক্তি বৃদ্ধি পায়।   রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।  খাওয়ার পর ১৫ মিনিট মাঝারি গতিতে হাঁটলে আপনার পেশীগুলি গ্লুকোজ শোষণে সাহায্য করে।  ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এই অভ্যাসটি উপকারী। ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রতিদিন খাওয়ার পর হাঁটার অভ্যাস করা উচিত। হাঁটা আপনার বিপাক বৃদ্ধি করে ওজন কমাতে এবং শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

Share this Photo Gallery
click me!

Latest Videos

Recommended Photos