পনির:
পনির অল্প পরিমাণে ভিটামিন ডি সরবরাহ করে। এটি প্রাথমিক উৎস না হলেও, এটি দৈনিক ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন গ্রহণে অবদান রাখে।
ডিমের কুসুম: ডিমের কুসুমে ভিটামিন ডি থাকে, তাই এগুলিকে খাবারে সহজেই যোগ করা যায়। একটি কুসুম স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং অন্যান্য পুষ্টির সাথে দৈনিক প্রস্তাবিত গ্রহণের একটি ছোট অংশ সরবরাহ করে।
সিরিয়াল: অনেক সকালের নাস্তার সিরিয়াল ভিটামিন ডি দিয়ে সমৃদ্ধ এবং আপনার দৈনিক গ্রহণ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার: সিরিয়াল, কমলা রস, দুধ, সয়া পানীয় এবং মাখন போன்ற অনেক দৈনন্দিন খাবারে ভিটামিন ডি যোগ করা হয়। এই পণ্যগুলি ভিটামিন ডি এর মাত্রা বাড়ানোর একটি ব্যবহারিক উপায়, বিশেষ করে যাদের সূর্যের আলো কম পাওয়া যায় তাদের জন্য বেশি উপকারী।