প্রোটিনের একটি বড় উৎস হল ডিম। খাদ্যতালিকায় ডিম থাকলে অন্য অনেক কিছুই বাদ দেওয়া চলে। এমনই বলে থাকেন পুষ্টিবিদেরা। কিন্তু অনেকেই আছেন যারা দিনের মধ্যে অতিরিক্ত ডিম খান। ২৪ ঘন্টার মধ্যে বেশিরভাগ সময়টাই যেন কেটে যাচ্ছে কাজে। সুতরাং রান্না করা, নিজের কাজ করা এসবের ফুরসতই মিলছে না। সকালে একবার রান্না করে তা খাওয়ার সময় গরম করে খাচ্ছে, জানেন কি এতে শরীরের কতটা ক্ষতি হচ্ছে। বিশেষ করে ডিমের ক্ষেত্রেও যদি সেটা করে থাকেন, তাতে নষ্ট হয়ে যায় ডিমের সব গুণ, যা শরীরের জন্য হানিকারক। অনেকেই আছেন যারা দিনের মধ্যে অতিরিক্ত ডিম খান। কিন্তু তারা যদি একবার রান্না করা ডিম গরম করে বারবার খান, তা শরীরের জন্য মোটেই ভাল নয়।
প্রোটিনের একটি বড় উৎস হল ডিম। খাদ্যতালিকায় ডিম থাকলে অন্য অনেক কিছুই বাদ দেওয়া চলে। এমনই বলে থাকেন পুষ্টিবিদেরা। কিন্তু অনেকেই আছেন যারা দিনের মধ্যে অতিরিক্ত ডিম খান। ২৪ ঘন্টার মধ্যে বেশিরভাগ সময়টাই যেন কেটে যাচ্ছে কাজে। সুতরাং রান্না করা, নিজের কাজ করা এসবের ফুরসতই মিলছে না। সকালে একবার রান্না করে তা খাওয়ার সময় গরম করে খাচ্ছে, জানেন কি এতে শরীরের কতটা ক্ষতি হচ্ছে। বিশেষ করে ডিমের ক্ষেত্রেও যদি সেটা করে থাকেন, তাতে নষ্ট হয়ে যায় ডিমের সব গুণ, যা শরীরের জন্য হানিকারক। অনেকেই আছেন যারা দিনের মধ্যে অতিরিক্ত ডিম খান। কিন্তু তারা যদি একবার রান্না করা ডিম গরম করে বারবার খান, তা শরীরের জন্য মোটেই ভাল নয়।
কম সময়ের জন্য অনেকেই সকালে একবার রান্না করে তা খাওয়ার সময় গরম করে খাচ্ছে, জানেন কি এতে শরীরের কতটা ক্ষতি হচ্ছে। বিশেষ করে ডিমের ক্ষেত্রেও যদি সেটা করে থাকেন, তাতে নষ্ট হয়ে যায় ডিমের সব গুণ, যা শরীরের জন্য হানিকারক। অনেকেই আছেন যারা দিনের মধ্যে অতিরিক্ত ডিম খান। কিন্তু তারা যদি একবার রান্না করা ডিম গরম করে বারবার খান, তা শরীরের জন্য মোটেই ভাল নয়। গবেষণায় জানা গিয়েছে, ডিম রান্নার সময় তার পুষ্টিগুণে গঠনগত পরিবর্তন হয়। এবং তাতে বেড়ে যায় হজমসাধ্য প্রোটিনের পরিমাণ। খাদ্যতালিকায় ডিম থাকলে অন্য অনেক কিছুই বাদ দেওয়া চলে। এমনই বলে থাকেন পুষ্টিবিদেরা।ডিমের মধ্যে ভিটামিন থেকে শুরু করে প্রোটিন, সব রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে ফসফোরাস, জিঙ্ক, ক্যালসিয়ামের মতো মিনারেল।
ডিমের মধ্যে থাকা ট্রিপসিন এনজাইম প্রোটিন ভেঙে তা হজমে সহায়তা করে। কিন্তু কাঁচা ডিমে থাকা অন্য এনজাইম ট্রিপসিনের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। যার ফলে কাঁচা ডিমের থেকে রান্না করা ডিম অনেক বেশি উপকারি। রান্না করা ডিম ভাল বলে খাচ্ছেন, এটা শরীরের জন্য ভাল কিন্তু জানেন কি, দ্বিতীয়বার গরম করতে গিয়েই সেই পুষ্টিগুণটাই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কারণ ডিম গরম করলে তার প্রোটিন নষ্ট হয়ে যায়। ডিমের মধ্যে থাকা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া পেটের পক্ষে মোটেই ভাল নয়। ডিমের মধ্যে থাকা হাই প্রোটিনে নাইট্রোজেন থাকে যা দ্বিতীয়বার গরম করলে ওই নাইট্রোজেন অক্সিডাইজড হয়, যা ক্যান্সারের অন্যতম প্রধান কারণ। তাই কোনওভাবেই ডিমের ঝোল গরম করে খাবেন না।