দুশো বছরেরও বেশি পুরনো ভাগ্যকুল রায় বাড়ির পুজো। শোভাবাজার স্ট্রিটের এই পুজো ঘিরে রয়েছে এক অজানা ইতিহাস। পূর্ববঙ্গের ভাগ্যকুল গ্রামের নামেই 'ভাগ্যকুল রায়বাড়ি'‐র নাম হয়। ঢাকার নবাব এই পরিবারের আদিপুরুষ কৃষ্ণজীবনকে 'রায়' উপাধি দেন। ১২১৪ বঙ্গাব্দে এই বাড়ির দুর্গাপুজোর সূচনা হয় গঙ্গাপ্রসাদের হাত ধরে। কৃষ্ণানবমী তিথিতে সংকল্প করে দেবীর ঘট স্থাপন করা হয়। বিজয়া দশমীর সকালে এখানে 'টাকাযাত্রা' রেওয়াজ আছে। রায় বাড়ির পুজোয় তিনদিনে হয় চারজন কুমারীর পুজো। ১৯৩৫ সালে দাঙ্গা বাঁধলে ভাগ্যকুল রায় পরিবার চলে আসে কলকাতায়। তারপর থেকে এখানেই চলে আসছে এই পুজো। বৈষ্ণব মতে দুর্গাপুজো হয় ভাগ্যকুল রায় বাড়িতে। এই বাড়ির ডাকের সাজের প্রতিমা উচ্চতায় ১০ ফুটেরও বেশি। কৃষ্ণানবমী তিথিতে সংকল্প করে দেবীর ঘট স্থাপন করা হয়। এখানে 'টাকাযাত্রা'র পর থাকে দেবীর বিসর্জন পর্ব। তিন দশকের বেশি সময় ধরে একই নিয়ম মেনে চলে আসছে এই পুজো।
দুশো বছরেরও বেশি পুরনো ভাগ্যকুল রায় বাড়ির পুজো। শোভাবাজার স্ট্রিটের এই পুজো ঘিরে রয়েছে এক অজানা ইতিহাস। পূর্ববঙ্গের ভাগ্যকুল গ্রামের নামেই 'ভাগ্যকুল রায়বাড়ি'‐র নাম হয়। ঢাকার নবাব এই পরিবারের আদিপুরুষ কৃষ্ণজীবনকে 'রায়' উপাধি দেন। ১২১৪ বঙ্গাব্দে এই বাড়ির দুর্গাপুজোর সূচনা হয় গঙ্গাপ্রসাদের হাত ধরে। কৃষ্ণানবমী তিথিতে সংকল্প করে দেবীর ঘট স্থাপন করা হয়। বিজয়া দশমীর সকালে এখানে 'টাকাযাত্রা' রেওয়াজ আছে। রায় বাড়ির পুজোয় তিনদিনে হয় চারজন কুমারীর পুজো। ১৯৩৫ সালে দাঙ্গা বাঁধলে ভাগ্যকুল রায় পরিবার চলে আসে কলকাতায়। তারপর থেকে এখানেই চলে আসছে এই পুজো। বৈষ্ণব মতে দুর্গাপুজো হয় ভাগ্যকুল রায় বাড়িতে। এই বাড়ির ডাকের সাজের প্রতিমা উচ্চতায় ১০ ফুটেরও বেশি। কৃষ্ণানবমী তিথিতে সংকল্প করে দেবীর ঘট স্থাপন করা হয়। এখানে 'টাকাযাত্রা'র পর থাকে দেবীর বিসর্জন পর্ব। তিন দশকের বেশি সময় ধরে একই নিয়ম মেনে চলে আসছে এই পুজো।