চন্দননগর পুর কর্পোরেশনে ওয়ার্ডের সংখ্যা ৩৩টি। ভোট হচ্ছে ৩২টি ওয়ার্ডে
চন্দননগর পুর কর্পোরেশনের (Chandannagar Municipal Corporation) এলাকার আয়তন ২২.০৩ কিলোমিটার। ২০১১ সালের গণনা অনুযায়ী এই পুর কর্পোরেশনের (Municipal Corporation) অধীনে জনসংখ্যা রয়েছে ২ লক্ষেরও বেশি। এই এলাকায় কর্মসংস্থানের যে হারটা পাওয়া যায় তাতে মোট জনসংখ্যার ৪০ শতাংশ কর্মজীবী। বাকি ৬০ শতাংশ কোনও কাজ করেন না। যত সংখ্যক মানুষ এখানে কর্মজীবী তারমধ্যে আবার ৫০ শতাংশই শিল্পাঞ্চলের কর্মী।
ভোট কেন্দ্রে ঢুকতে বাধা দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছেন বিজেপি প্রার্থী, দুপুর ২ঃ২২টা
ন্দননগরের কাটাপুকুর এলাকার চার নং ওয়ার্ডের নেতাজি বিদ্যাপিঠ স্কুলে ঢুকতে বাধা দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছেন বিজেপি প্রার্থী ইন্দ্রানী মিত্র।
চন্দননগরের একাধিক ওয়ার্ডে অভিযোগ বাম-বিজেপির, দুপুর ১২ঃ৪৩ টা
চন্দননগর পুরনিগম এর ৩২ টি ওয়ার্ডে নির্বিঘ্নেই ভোট চলছিল। তবে বেলা বাড়তেই অভিযোগ ওঠে চন্দননগরে।চন্দননগরের ৩২ নং ওয়ার্ডের বিটি কলেজে, ভোটারদের প্রভাবিত করছে তৃণমূল। এমনই অভিযোগ তুলেছে বিজেপি এবং সিপিএম পার্থীরা। পাশাপাশি চন্দননগরের ওয়ার্ড নং ৫ বুথ নং ৪৭, ৪৮ গঙ্গা মাতা স্কুল তৃণমূল জমায়েত করেছে এবং ভোটারকে প্রভাবিত করছে বলেও অভিযোগ উঠেছে।
চন্দননগর পুরনিগমের ৩২ টি ওয়ার্ডে নির্বিঘ্ন ভোট চলছে, বেলা ১১ঃ৪৩ টা
চন্দননগর পুরনিগমের ৩২ টি ওয়ার্ডে নির্বিঘ্ন ভোট চলছে। রীতিমতো উৎসবের মেজাজে এখানে ভোট দিচ্ছেন পুরবাসীরা।সকালের দিকে শীতের আমেজ থাকায় কম ভোট পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা বাড়ছে।
চন্দননগর পুর কর্পোরেশনে ওয়ার্ডের সংখ্যা ৩৩টি। ভোট হচ্ছে ৩২টি ওয়ার্ডে (১৭ নং ওয়ার্ডে দুর্ভাগ্যজনকভাবে একজন প্রার্থীর মৃত্যু হয়)। মোট ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ১৭৬টি। ১২ তারিখ ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের তিনটি বাদ দিয়ে মোট ভোট কেন্দ্র ১৭৩টি। ভোট হবে সকাল সাতটা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। প্রধান ভোট কেন্দ্র ১৬৬টি। সহায়ক ভোট কেন্দ্র ৭টি। মোট পোলিং পার্টির সংখ্যা ১৭৩টি। মোট সেক্টরের সংখ্যা ১২টি, এর মধ্যে ১০টি চন্দননগর থানার অধীনে এবং ভদ্রেশ্বর থানার অধীনে দুটি রয়েছে। মোট ভোটদাতা ১ লক্ষ ৪৪ হাজার ৮৩৯ জন
উল্লেখ্য, ২০০০ সালের গোড়ায় এই কেন্দ্রে তখন বামেদের আধিপত্য। সাল ২০০৫, চন্দননগরের পৌর কর্পোরেশনের নির্বাচনে সিপিআইএম ২০টি আসন পায়। বাকি ১৩ আসনের ১০টি তৃণমূলের এবং বাকি ৩ অন্যান্যদের দখলে যায়। তবে বামেদের সরকার ভাঙার শেষ সময়ে ২০১০ সালে চন্দননগরের পুরভোটের ৩৩ আসনে বিপুল ভোট পেয়ে ২৩টি অর্থাৎ প্রায় দ্বিগুনেরও বেশি সংখ্যায় ২৩ আসনে দখল করে তৃণমূল। বামেরা সেবার ১টি এবং অন্যান্যরা পায় ২টি আসন। যদিও ২০১৫ সালে সংখ্যা একটু কমে আসে। তবু দড়ি তৃণমূলের হাতেই থাকে। ২০১৫ সালে চন্দননগরের পৌর কর্পোরেশনের নির্বাচনে ২১ আসন জয় করে তৃণমূল। তবে সিপিআইএম ৭ আসন, ফরোয়ার্ড ব্লক ১ আসন, কংগ্রেস ৩ আসন এবং বিজেপি ১ আসন পায়। তবে এবার কার পালে হাওয়া বইবে বেশি তা কেবল জানে চন্দননগরবাসী।