প্যানের সঙ্গে আধার যুক্ত করার সময়সীমা ২২ শে মার্চ।
৩১ মার্চের মধ্যে এই কাজ না করলে প্যান হয়ে যাবে অকার্যকর।
সেইক্ষেত্রে প্যান নম্বর না দেওয়ার সাজা পেতে হবে।
তবে ৩১ মার্চের পরেও প্যান ও আধার সংযুক্ত করা যাবে।
দৌড় ছেড়ে দিয়েছেন উসেইন বোল্ট।
কিন্তু তাঁকেও চাপে ফেলে দিলেন কর্ণাটকের এক গ্রামবাসী।
মোষের দৌড়ে তিনি ১০০ মিটার দৌড়লেন ৯.৫৫ সেকেন্ডে।
বোল্ট বিশ্বরেকর্ড গড়েছিলেন ৯.৫৮ সেকেন্ড সময় করে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নিজের রাজ্য।
সেখানেই এক কলেজে চলল চরম ধর্মীয় হেনস্থা।
ছাত্রীদের খোলানো হল অন্তর্বাস।
এর পিছনে রয়েছে ধর্মীয় কারণ।
শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টে খারিজ হল বিনয় শর্মার আবেদন।
রাষ্ট্রপতির প্রাণভিক্ষার আবেদন খারিজের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন।
নির্ভয়া মামলার অন্যতম এই আসামির দাবি তিনি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত।
এদিন শুনানি চলাকালীন জ্ঢান হারান বিচারক ভানুমতী।
সন্তান হারানোর থেকে বড় শোকের ঘটনা আর হয় না।
কিন্তু এবার সন্তানহারা বাবা-মা'দেয় কষ্ট কিছুটা লাঘব হতে পারে।
সম্প্রতি ৩ বছর আগে মৃতা মেয়ের সঙ্গে কথা বললেন তাঁর মা।
প্রযুক্তির হাত ধরে এই সুযোগ করে দিল দক্ষিণ কোরিয়ার এক টিভি চ্যানেল।
সেনা না হয়েও তিনি সেনাবাহিনীর ঘরের লোক।
পুলওয়ামায় ৪০ শহিদের বাড়ির মাটি সংগ্রহ করেছেন তিনি।
এর জন্য পাড়ি দিয়েছেন ৬১০০০ কিলোমিটার।
এদিন লেথপোরা-য় সিআরপিএফ শিবিরে তিনিই ছিলেন বিশেষ অতিথি।
পুলওয়ামা হামলার পর এক বছর কেটে গেল।
আর এই দিনেই বড় বিস্ফোরণ ঘটালেন রাহুল গান্ধী।
পুলওয়ামার শহিদদের স্মরণের পাশাপাশি তুলে দিলেন কঠিন ৩ প্রশ্ন।
এই নিয়ে শিগগিরই রাজনৈতিক মহলে ঝড় উঠতে পারে।
দেখতে দেখতে পুলওয়ামায় পাকিস্তানি জঙ্গি গোষ্ঠী জইশ-ই-মহম্মদ'এর সন্ত্রাসবাদী হামলার একটা বছর কেটে গেল। ২০১৯ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ৪০ জন সিআরপিএফ জওয়ানের মৃত্যু ঘটেছিল। ঘটনার পরই সারা দেশ বদলার আগুনে ফুটছিল। প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছিলেন তার মনও একইরকম বিচলিত হয়ে আছে। তবে মাত্র ১২ দিনের মধ্যেই পুলওয়ামার জবাব দিয়েছিল ভারত।
দেখতে দেখতে একটা বছর কেটে গেল। পুলওয়ামায় পাকিস্তানি জইশ-ই-মহম্মদ জঙ্গি গোষ্ঠীর জঘন্য সন্ত্রাসবাদী হামলা ঘটেছিল ২০১৯ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি। যখন প্রেম দিবস নিয়ে সারা দেশ মেতে, ঠিরক তার মধ্য়েই চরম ঘৃণার প্রকাশ ঘটিয়েছিল জঙ্গিরা। প্রাণ গিয়েছিল ৪৪ জন সিআরপিএফ জওয়ানের। যা পাল্টে দিয়েছে দেশের অনেক কিছু। কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল হয়েছে। সেনাবাহিনীতেও সমন্বয়ের উন্নতি ঘটাতে তিন বাহিনীর উপর একজন প্রতিরক্ষা প্রধান-কে বসানো হয়েছে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, ঠিক কী ঘটেছিল সেইদিন।