চন্দ্রযান-২ অভিযানের পর আরও এক ইতিহাসের হাতছানি
চাঁদের পর ইসরোর লক্ষ্য় এবার সূর্য
চলতি বছরের শেষেই হবে সূর্যাভিযান
২০২০ সালে কোভিড -১৯ মহামারির জন্য পিছিয়ে গিয়েছিল এটি
বয়স মাত্র ৭
তা বাধা হয়নি পর্বতারোহন
এই বয়সেই জয় করল আফ্রিকার সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ
বিরল কীর্তি হায়দরাবাদের শিশুর
অভিযোগ উঠেছিল গত বছরই
বরাবর অস্বীকার করেছে কংগ্রেস
অবশেষে ফোন ট্যাপ করার অভিযোগ মেনে নিল রাজস্থান সরকার
এই নিয়ে সিবিআই তদন্তের দাবি তুলল রাজ্য বিজেপি
হুইলচেয়ার ছাড়া চলাফেরার গতি নেই
সেখান থেকেই বিজেপি নেতাদের বাংলায় হাঁটা নিয়ে চ্যালেঞ্জ করলেন মমতা
রেলমন্ত্রীর বিরুদ্ধেও করলেন বিস্ফোরক অভিযোগ
ঝাড়খণ্ড থেকে গুণ্ডা ঢোকাচ্ছেন পীযূষ গয়াল
মৃত্যুদণ্ডই হল আরিজ খান-এর। বাটলা হাউস সংঘর্ষে পুলিশ পরিদর্শক হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত সে। আদালত বলল এটা 'বিরলের মধ্যে বিরলতম মামলা'। আগে যাজ্জীবন হয়েছিল মামলার অপর অপরাধীর।
এক অদ্ভূত ভৌতিক পরিবেশ। সর্বত্র ঘন হলুদ ধোঁয়াশার চাদরে ঢাকা। দিনের বেলায় সব বাড়িতে আলো জ্বলার পরও আবছা আবছা দেখা যাচ্ছে শহরের বিশাল বিশাল অট্টালিকাগুলি। শ্বাস নিতে পারছে না পথ চলতি মানুষ। সোমবার এমনাই ছিল চিনা রাজধানী বেজিং-এর চিত্র। করোনাভাইরাস মহামারির পর আবার কী ঘটল সেই দেশে?
নন্দীগ্রাম আন্দোলন। বাংলার রাজনীতির ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। আর আসন্ন বিধানসবা নির্বাচনে সেই নন্দীগ্রামই আবার হটস্পট। মুখোমুখি তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর তাঁরই ছায়ায় বেড়ে ওঠা দলবদলু নব্য বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। রবিবার ছিল নন্দীগ্রাম দিবস। আর এই দিনই ১৪ বছরের পুরোনো আন্দোলনকে কেন্দ্র করে উঠেছে এক নতুন তরজা - নন্দীগ্রাম আন্দোলনের উত্তরাধিকার কার - মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় না শুভেন্দু অধিকারীর?
নির্বাচনের আগে দলীয় টিকিট পাওয়া নিয়ে চলছে কাড়াকাড়ি
টিকিট না পেয়ে অনেকেই দল ছাড়ছেন বা বদলাচ্ছেন
এবার মাথার চুল কামিয়ে ফেললেন কংগ্রেস সভানেত্রী
অবশ্য তিনি বাংলার নন, কেরলের মানুষ
নির্বাচনের আগে বাংলায় দিল্লির কৃষক নেতারা
নন্দীগ্রামে মহাপঞ্চায়েত বসালেন রাকেশ টিকাইত, হান্নান মোল্লারা
এই নিয়ে কৃষক সমাজ থেকেই সমালোচনার ঝড়
তীব্র প্রতিবাদ করলেন কৃষক নেতা ভানু প্রতাপ সিং
নির্বাচনের আগে বাংলায় একটাই আলোচনা চলে, কে জিতবে। যে কোনও নির্বাচনেই আগে থেকে ফলাফল বলা অনুমান করাটা বেশ কঠিন। তার উপর এবার বাংলার রাজনৈতিক আবহাওয়া আগের থেকে অনেকটাই গিয়েছে বদলে। সচেতন ধর্মনিরপেক্ষ নীতি আদর্শের প্রতিযোগিতার ঐতিহ্য থেকে বর্তমানে বাংলার রাজনীতি নেমে এসেছে সাম্প্রদায়িকভাবে বিভক্ত পরিচয়ভিত্তিক মেরুকরণেরর প্রতিযোগিতায়। তবে তারমধ্য়েই ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP) আর কিছু না হোক, বাংলার মানুষের আলোচনায় সফলভাবে তুলে এনেছে নিজেদের। বাড়িতে, কর্মক্ষেত্রে, দোকানে-বাজারে দিনে অন্তত একবার গেরুয়া শিবির নিয়ে আলোচনা করছে মানুষ। কিন্তু, সত্য়িই কি একেবারে ৩ জন বিধায়ক থেকে রাজ্যের শাক দল হয়ে উঠতে পারবে ভাজপা? কীসের জোরে এই স্বপ্ন দেখছে তারা?