রবিবার অনুষ্ঠিত হল আইআইএমসি-র বার্ষিক প্রাক্তন ছাত্র সম্মেলন
সেখানে ঘোষণা করা হল পঞ্চম আইএফএফসিও আইআইএমসিএএ পুরস্কার প্রাপকদের নাম
নিতেন্দ্র সিং হলেন 'বর্ষসেরা প্রাক্তন শিক্ষার্থী'
আর কারা কোন বিভাগে পুরস্কার পেলেন
সামনে এল 'পিপলস পালস'-এর জনমত সমীক্ষার ফল। যে ফল থেকে দেখা যাচ্ছে রাজ্যের মানুষ বাংলার পরিবর্তনের জন্য তৈরি। তবে বঙ্গ বিজেপির সাংগঠনিক দুর্বলতা রয়েছে সর্বত্র। সেইসঙ্গে রয়েছে স্থানীয় নেতার অভাব। তা সত্ত্বেও তৃণমূল সরকারের প্রতি মানুষের ক্ষোভের ফায়দা তুলতে চলেছে তারা। এমনটাই দেখা যাচ্ছে সমীক্ষার ফলাফলে। তৃণমূলের বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভ মূলত কয়েকটি বিষয়ে - দুর্নীতি, কর্মসংস্থানের অভাব, সরকারি প্রকল্পের সুবিধা প্রাপ্তিতে বৈষম্য ইত্যাদি। অন্যদিকে অনেক জেলাতেই চোরাস্রোত বইছে হিন্দুত্বের। তবে এই সমীক্ষার তথ্য সংগ্রহের কাজ পিপলস পালস সংস্থা করেছে গত ডিসেম্বরে। তারপর বাংলার রাজনীতিতে অনেক পরিবর্তন ঘটে গিয়েছে। তাই এই সমীক্ষার ফল নির্বাচনের ফলের একটা আভাষ দিতে পারে মাত্র -
নির্বাচন, প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হয়ে যাওয়ার পরও তৃণমূল কংগ্রেস-এর রক্তক্ষরণ থামছে না। বন্যার স্রোতের মতো তৃণমূল কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ নেতা-নেত্রীরা সদস্য-সমর্থকদের সঙ্গে করে যোগ দিচ্ছেন বিজেপি দলে। সোমবারও জটু লাহিড়ি, সোনালী গুহ' মতো পোড় খাওয়া তৃণমূল নেতা-নেত্রীদের থেকে শুরু করে দীপেন্দু বিশ্বাসের মতো কেলার মাঠ থেকে রাজনীতির ময়দানে আসা নেতারা শিবির বদল করেছেন। মুখে তৃণমূল নেতারা বলছেন - 'ভালোই হচ্ছে, বদ রক্ত বেরিয়ে যাচ্ছে। দুর্নীতিপরায়ণরা চলে যাওয়ায় দলেরই ভালো হচ্ছে। কিন্তু সত্যিই কি তাই? এত নেতাকর্মী দল ছেড়ে গেরুয়া শিবিরে যোগ দেওয়ার কতটা প্রভাব পড়ছে তৃণমূলের উপর, আসুন দেখে নেওয়া যাক -
নন্দীগ্রামে এবার মহারণ। ভোটের বাংলায় এর আগে যা কখনও দেখা যায়নি, তাই ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে দেখবে নন্দীগ্রাম। গত জানুয়ারিতে নন্দীগ্রামের এক সভা থেকে আচমকা সেখানেই প্রার্থী হওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপির তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী করেছে শুভেন্দু অধিকারীকে। যে শুভেন্দু অধিকারীর উত্থান মমতার দলেই। বিজেপি নেতারা নন্দীগ্রাম থেকে মমতার নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্তকে 'মরিয়া পদক্ষেপ' বলছেন। তবে দলের অধিকাংশ নেতারা দিদির এই পদক্ষেপকে বলছেন 'মাস্টারস্ট্রোক'। আসুন দেখে নেওয়া যাক, ভবানীপুর ছেড়ে নন্দীগ্রাম থেকে লড়াই - মমতার এই সিদ্ধান্তের প্রকৃত অর্থ কী? কেন আসন বদল করলেন মমতা?
তৃণমূলের কারোর বিরুদ্ধে একটাও অভিযোগ নেই
তবে তৃণমূলে যোগ দেওয়াটা ভুল বলে জানালেন
আশার আলো দেখেই বিজেপিতে যোগ
মন্ত্রী বা মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনাও ওড়ালেন না
প্রার্থী হিসাবে ওমপ্রকাশ মিশ্রকে মানতে পারছেন না
কিন্তু, প্রার্থী বদলে নারাজ দল
তাই এবার নির্দল প্রার্থী হিসাবে লড়বেন শিলিগুড়ির বিক্ষুব্ধ নেতা নান্টু পাল
এদিন বৈঠক করেও তাঁর ক্ষোভ মোতে পারেননি তৃণমূলের উচ্চতর নেতৃত্ব
কলকাতার ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে বক্তব্য রেখে আপ্লুত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সভা সমাপ্তের কিছু পরেই টুইট করে, কলকাতা ও পশ্চিমবঙ্গকে ধন্যবাদ জানালেন তিনি। সেইসঙ্গে দৃঢ় গলায় জানালেন, এদিনের সভা দেখে তিনি বুঝে গিয়েছেন ভারতীয় জনতা পার্টিই এখন পশ্চিমবঙ্গবাসীর প্রথম পছন্দ। বস্তুত, রবিবারের সভার শুরু থেকেই ভিড় দেখে যে তিনি মুগ্ধ, তা ধরা পড়েছিল নরেন্দ্র মোদীর বক্তব্যেই। প্রথমেই তিনি দ্যর্থহীন ভাষায় জানিয়েছিলেন, 'রাজনৈতিক জীবনে প্রচুর জনসভায় ভাষণ দেওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে আমার,কিন্তু এত বড় জনসমূহের আশীর্বাদ এই প্রথমবার পেলাম।' আসুন দেখে নেওয়া যাক সোনার বাংলা গড়ার ডাক দিয়ে ব্রিগেডের জনসভা থেকে কী কী বললেন নরেন্দ্র মোদী -
পশ্চিমবঙ্গে এইবারের নির্বাচনে চলছে পরিচয়গত রাজনীতি
বিভিন্ন সভা থেকে গড়গড়িয়ে বাংলা বলছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী
কীভাবে গুজরাতি হয়েও এত ভাল বাংলা বলছেন তিনি
শিলিগুড়ি থেকে ফাঁস করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
ব্রিগেড থেকে মমতাকে তীব্র আক্রমণ নরেন্দ্র মোদীর
আক্রমণ পরিবারতন্ত্রের রাজনীতি নিয়ে
বাংলা চেয়েছিল মমতাকে সকলের দিদি হিসাবে
কিন্তু তিনি হয়েছেন একজনের পিসি
কলেজে পড়তে মিঠুন চক্রবর্তী ছিলেন নকশাল
মাঝে ঘনিষ্ঠতা সুভাষ চক্রবর্তী, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে
রবিবার ব্রিগেডে যোগ দিলেন বিজেপিতে
একনজরে দেখে নিন মিঠুন চক্রবর্তীর রাজনৈতিক কেরিয়ার