সাইবার হামলা বেড়েছে প্রায় ৩০০ শতাংশ
মঙ্গলবার সংসদে ভয়ানক তথ্য জানালো কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক
কী ব্যবস্থা নিচ্ছে মোদী সরকার
কারা চালালো হামলা
দেশের অনেক রাজ্যেই সংক্রমণের ঘটনা ফের বাড়ছে
এর মধ্যে টিকাকরণ অভিযানের ব্যপ্তিও বাড়ালো ভারত
এবার টিকা পাবেন ৪৫ বছর বা তার বেশি বয়সী সকলেই
নাম নিবন্ধন করার জন্য আবেদন জানালো কেন্দ্র
আলিপুরদুয়ার থেকে দাঁড়িয়েছিলেন অশোক লাহিড়ী
কিন্তু, সেখানকার বিদেপি কর্মীরা বিক্ষোভ জানিয়েছিলেন
এবার বিজেপি এই অর্থনীতিবিদকে নিয়ে গেল বালুরঘাটে
এই কেন্দ্র, গত সাড়ে তিন দশক ধরে বাম-দুর্গ
রবিবার বাঁকুড়ায় সভা করেছেন নরেন্দ্র মোদী
একদিন পরও সেই সভার কথা তাঁর মাথা থেকে যাচ্ছে না
কী এমন ঘটেছিল সেই সভায়
দেখে নিন কী ভিডিও পোস্ট করলেন নরেন্দ্র মোদী
হলদিয়ায় বাইক মিছিল করলেন স্মৃতি ইরানি
বিজেপি প্রার্থী তাপসী মন্ডলের সমর্থনে এই মিছিল
হলদিয়া টাউনশিপ থেকে সিটি সেন্টার পর্যন্ত দেড়শ বাইকের মিছিল
বিজেপির বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ করল তৃণমূল
শেষ বার ভারতে জনগণনা হয়েছিল ২০১১ সালে। সেই সময়ের তথ্য অনুসারে বাংলার জনসংখ্যার ২৭ শতাংশ মুসলিম। গত ১০ বছরের এই সংখ্যাটা আরেকটু বেড়ে ৩০ শতাংশ হয়েছে বলে অনুমান করা হয়। মুসলিম সম্প্রদায়ের ভোট ২০১১ সালের আগে পর্যন্ত বামেদের সঙ্গেই ছিল। তারপর থেকে গত লোকসভা নির্বাচন পর্যন্ত এই ভোট সংঘবদ্ধ হয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেসের ঘরেই। ভোট দিলেও মমতার কাজে যে মুসলিম সমাজ সন্তুষ্ট, তা কিন্তু বলা যাবে না। এর মধ্যে উত্থান ঘটেছে আব্বাস সিদ্দিকীর আইএসএফ-এর। কাজেই এইবারের ভোটে মুসলিম ভোট কাদের সঙ্গে থাকবে, এই প্রশ্নটা বেশ জটিল হয়ে উঠেছে।
মুখোমুখি তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপির মিছিল
আহত বিজেপি প্রার্থী রবীন্দ্রনাথ মাইতি
বিজেপি কর্মীদের উপর কেন্দ্রীয় বাহিনীর লাঠিচার্জ
রণক্ষেত্রের চেহারা নিল ভগবানপুর
৫ দিন পরই বাংলার ভোট
পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির দায়িত্ব কৈলাস বিজয়বর্গিয়র কাঁধে
তিনি বিজেপির সাধারণ সম্পাদকও বটে
একান্ত সাক্ষাতকারে কী জানালেন তিনি
আরএসএস-এর নতুন সরকার্যবাহ হলেন দত্তাত্রেয় হোসাবালে
সুরেশ 'ভাইয়াজি' যোশীর জায়গায় নিযুক্ত হলেন তিনি
১৯৬৮ সালে আরএসএস-এ যোগ দিয়েছিলেন তিনি
দুদিনের বৈঠকে তৈরি হল আরএসএস-এর নতুন জাতীয় দল
নির্বাচনের মুখে মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় এখন হিন্দুত্বের তাস খেলছেন, এটা স্পষ্ট। বিজেপির থেকেও তিনি বড় হিন্দু, এটা দেখাতে উঠে পড়ে লেগেছেন। প্রশান্ত কিশোরের পরামর্শ নেওয়ার পর থেকে তাঁর মুখে আর শোনা যায় না 'দুধেল গরু' (সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্কের কথাই বলেছিলেন বলে মনে করা হয়)-র কথা। বরং মঞ্চ থেকে তৃণমূল নেত্রী চন্ডীপাঠ করেন (যদিও অনেকসময়ই ভুল বলেন বলে অভিযোগ বিরোধীদের)। তৃণমূল কংগ্রেসের নির্বাচনী ইশতেহার থেকে বাদ পড়েছে সংখ্যালঘু উন্নয়নের কথা। প্রার্থী তালিকাতেও মুসলিম প্রার্থীদের শতাংশ হার কমেছে। বরং বেড়েছে তফসিলি প্রার্থীদের সংখ্যা। কিন্তু, এই আচমকা হিন্দুত্ব তাস আসন্ন ভোটে তাঁকে কতটা লাভ এনে দেবে?