ভারতের শীর্ষ প্রতিষেধক প্রস্তুতকারক সংস্থা ভারত বায়োটেক এবার গাঁটছড়া বাধল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট লুইস ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিনের সঙ্গে। এই প্রতিষ্ঠানের বিকাশ করা করোনাভাইরাস প্রস্তুত করতে দেশীয় সংস্থাটি। বুধবার সংস্থার পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়েছে আমেরিকা জাপান আর ইউরোপ বাদে বাকি সমস্ত দেশে ভারত বায়োটেক প্রতিষেধকটি রফতানি করতে পারবে। বছরে তৈরি হবে ১০০ কোটি ডোজ। দেশ ও বিদেশের মানুষের কাছে নিরাপদে আর দ্রুততার সঙ্গে প্রতিষেধক পৌঁছে দেওয়ার সংস্থার লক্ষ্য বলে জানান হয়েছে। আর এর অর্থ করোনাভাইরাসের জন্য আরও প্রসস্থ হল ভারতের পথ।
কোভিড-১৯ মহামারির সময়ে রক্তে অক্সিজেনের ঘনত্বের শতকরা হার বা সহজ কথায় 'অক্সিজেন স্যাচুরেশন' কথাটা বেশ চর্চায় রয়েছে। চিকিৎসকরাও পরামর্শ দিচ্ছেন আক্রান্ত হোন বা না হোন, রক্তে অক্রিজেনের মাত্রাটা নিয়মিত নজরে রাখার। এই অবস্তায় অনেকেই বাড়িতে পাল্স-অক্সিমিটার যন্ত্র কিনছেন। অনেকে আবহার ভরসা রাখছেন স্মার্টফোনের বিভিন্ন অ্যাপের উপর। আর সেখানেই শুরু হচ্ছে গন্ডগোল। অক্সিজেনের মাত্রা মাপতে গিয়ে অজান্তেই ফাঁস হযে যাচ্ছে একান্ত ব্যক্তিগত বিভিন্ন তথ্য। কীভাবে? আসুন জেনে নেওয়া যাক -
সংক্রমণ থামার কোনও লক্ষণ নেই কলকাতা-সহ রাজ্যে। উল্টে প্রতিদিনই নতুন আক্রান্ত হয়েই চলেছে। সংক্রণের সংখ্য়ায় পাল্লা দিয়ে বাড়ছে কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগণায়। ভয়ঙ্কর এই ভাইরাসের সংক্রমণের খাতায় রোজই প্রথম বা দ্বিতীয় স্থানে নাম উঠছে কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগণার। রাজ্যের বাকি জেলায় গুলি যারা তৃতীয়-চতুর্থ স্থানে রয়েছে, তারা একদিনে আক্রান্তের নিরিখে অনেক পিছিয়ে। আশঙ্কা বাড়িয়ে ফের একদিনে আক্রান্তের নিরিখে শীর্ষে কলকাতা, দ্বিতীয় স্থানেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগণা।
বিলের জলে ফুল ফুটেছে প্রচুর। কিন্তু এবার খদ্দের মিলবে না তো? দুর্গাপুজোর আগে চিন্তায় উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জের পদ্মচাষীরা। কারণ, করোনার আতঙ্ক।
আগামী বছর গোড়া দিকেই করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক তৈরির বিষয়ে আশাবাদী ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চের বিজ্ঞানী। কিন্তু প্রতিষেধক খুব দ্রুতগতিতে দেশের মানুষের কাছে কী করে পৌঁছে দেওয়া যাবে ত নিয়ে বাড়ছে চিন্তা। বিজ্ঞানীদের কথায় ১৩০ কোটি মানুষের কাছে প্রতিষেধক পৌঁছে দেওয়াটাই রীতিমত বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ ভারতের এমন কোনও পরিকাঠামো নেই যেখানে প্রতিষেধক খুব দ্রুততার সঙ্গে সকলের কাছে পৌঁছে দেওয়া যাবে। পাশাপাশি প্রতিষেধকটির জন্য অত্যন্ত জরুরি একটি কোল্ড চেন ব্যবস্থার।
সাত রাজ্যের কোভিড-১৯ পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ
মহামারির প্রতিক্রিয়া ও ব্যবস্থাপনা পর্যালোচনা করতে বসছেন মোদী
বৈঠকে হবে মুখ্যমন্ত্রী ও স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে
কোন কোন রাজ্য আছে এই তালিকায়
করোনাভাইরাস মহামারির দাপট সামাল দিতে ভারত-সহ গোটা বিশ্বেই এখনও হিমশিম খাচ্ছে। ইউরোপে নতুন করে ঢেউ উঠেছে মহামারির। অথচ এই মহামারির সূত্রপাত ঘটেছিল যে চিনের উহান শহর থেকে, সেখানে জনজীবন এখন একেবারে স্বাভাবিক। গত মাসেই সেখানকার এক পুল পার্টির ছবি ভাইরাল হয়েছিল সোশ্য়াল মিডিয়ায়। আর বর্তমানে জানা যাচ্ছে সেখানকার নাইটলাইফ পুরোপুরি মহামাকি পূর্ববর্তী অবস্থায় ফিরে এসেছে। সেখানকার নাইটক্লাব, ডিস্কোথেকগুলির ছবি দেখলে বহির্বিশ্বের মানুষের হিংসে হতে পারে -