দুর্গাপুজোর অপেক্ষার আর মাত্র দু'সপ্তাহ। একইসঙ্গে আশঙ্কা করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের। এবার পুজোয় আদৌ গভীর ঠেলে ঠাকুর দেখা সম্ভব? নয়া নির্দেশিকা জারি কেন্দ্রের।
কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার জানান হয়েছে ৬১ কোটি ৮৫ লক্ষ মানুষকে করোনা টিকার প্রথম ডোজটি দেওয়া হয়েছে। এখনও পর্যন্ত দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ২১ কোটি ৫৫ লক্ষ মানুষ।
অধিকাংশ রাজ্য এখনও আংশিক লকডাউন চালিয়ে যাচ্ছে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা এখনও সকলকে সাবধানে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। এমনকী, সংক্রমণের গতি ফের ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তাই যারা ভাবছেন অতিমারি শেষ- তাঁরা একটু দয়া করে ভাবুন।
বাংলায় ফের চোখ রাঙাচ্ছে দৈনিক কোভিড সংক্রমণ। এখনও একদিনে ১০০ উপরে সংক্রমণ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে কলকাতা-উত্তর ২৪ পরগণা।
প্রায় পাঁচ মিনিট ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বলেন মহামারির আর্থনৈতিক প্রভাব গুরুতর। তা মোকাবিলা করার জন্য আমাদের একসঙ্গে লড়াই করতে হবে।
কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, রাজ্যসরকারকে এই ক্ষতিপুরণ দেওয়ার জন্য অর্থের সংস্থান রাখতে হবে। দুর্যোগ মোকাবিলা তহবিল থেকেই এই ক্ষতিপুরণ দিতে হবে।
ভ্যাকসিনোলজিস্ট চিকিৎসক গগনদীপ কাং জানাচ্ছেন করোনার তৃতীয় তরঙ্গ সেভাবে প্রভাব ফেলতে পারবে না। দ্বিতীয় তরঙ্গে যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল, তার অর্ধেকও প্রভাব পড়বে না তৃতীয় তরঙ্গে।
অক্টোবর মাস থেকেই দেশে মিলবে জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা। ফলে যে হারে টিকাকরণের গতি বাড়ানোর কথা ভাবা হচ্ছে, তাতে সুবিধা হবে।
করোনা ভ্যাকসিন নিতে গিয়ে মরণাপন্ন যুবক। ভ্যাকসিনের সূঁচ অর্ধেক ভেঙে শরীরে ঢুকে প্যারালাইজড পরিস্থিতি যুবকের।
রাজ্যে কোভিড সংক্রমণ ৬৮৩ জন থেকে বেড়ে একধাক্কায় ৭৪৬। ফের চিন্তা বাড়িয়ে এখনও ১০০ এর উপর কোভিডের কোপ কলকাতা-উত্তর ২৪ পরগণায়।