রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুতে ১১ সেপ্টেম্বর ভারতে শোক পালন করা হয়। এর আগে, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, উপ রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখর এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শোক প্রকাশ করেছিলেন।
চিতাগুলিকে আনা হয়েছে বোয়িং ৭৪৭ এ ওয়াইল্ড কার্ড-এ চিতাগুলি এই দেশে এসেছে। প্রজেক্ট চিতা, যার অধীনে সাত দশক আগে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া চিতাগুলি ভারতে আনা হয়েছে সেগুলি মধ্যপ্রদেশের কুনো জাতীয় উদ্যানে ছেড়ে দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। জন্মদিনে এই বিশেষ ইদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল।
রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, "আজকের যুগ যুদ্ধের নয় এবং আমি আপনার সঙ্গে ফোনেও এই নিয়ে কথা বলেছি। আজ আমরা কীভাবে শান্তির পথে এগিয়ে যেতে পারি তা নিয়ে কথা বলার সুযোগ পাব। ভারত-রাশিয়া বহু দশক ধরে একে অপরের সঙ্গে রয়েছে।"
রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের পর সারা বিশ্বের সরবরাহ চেন যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল তা ঠিক করতেই কি মূলত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই উজবেকিস্তান সফর! উঠছে নানান জল্পনা।
এসসিও সম্মেলনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে সাক্ষাতের সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ ঘটালেণ এক আজব কাণ্ড। যেখানে তাকে ইয়ারফোন কানে দিয়ে সাহায্যের জন্য বলতে শোনা যায়।
মোদী বলেন আজ, যখন বিশ্ব করোনা মহামারীর পরে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি, তখন SCO-এর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এসসিও সদস্য দেশগুলি বিশ্বের মোট জিডিপিতে প্রায় ৩০ শতাংশ অবদান রাখে এবং বিশ্বের জনসংখ্যার ৪০ শতাংশও এসসিও দেশগুলিতে বাস করে।
লাদাখ সংঘর্ষের এখনও শেষ হয়নি। দুই দেশে সেনা সরানোর কাজ করছে। কিন্তু এরই মধ্যে সম্পূর্ণ ভিন্ন সুর চিনা রাষ্ট্রপতি শি জিংপিং-এর গলায়। সাংহাই কর্পোরেশন অর্গানাইজেশন বা এসওসির শীর্ষ সম্মেলনের একটি বর্ধিত সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে শি আগামী বছর এই সম্মেলন আয়োজন করার জন্য নতুন দিল্লিতে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
ভারতীয় ধনকুবের গৌতম আদানি এবার বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী ব্যক্তি। ফোব্রসের নতুন তালিকা তিনি ধনপতিদের দৌড়ে পিছনে ফেলে দিয়েছেন বার্নার্ড আর্নল্টকে। আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানির মোট সম্পদের পরিনাণ ১৫৫.৫ বিলিয়ন। ভারতীয় মুদ্রায় ১২.১৩ লক্ষ কোটি টাকা।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শুক্রবার সমরকন্দে এসসিও শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে রাশিয়া, ইরান ও উজবেকিস্তানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন। বৃহস্পতিবার রাতেই তিনি উজবেকিস্তান পৌঁছেছেন।
ভারত ও রাশিয়া এমন এক সময়েও মুখোমুখি হচ্ছে, যখন ক্রেমলিন ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করার পর মস্কো বিশেষ করে পশ্চিমের কাছ থেকে ভারী বাণিজ্য ও দ্বিপাক্ষিক নিষেধাজ্ঞার মধ্যে ভুগছে।