রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলায় প্রাক্তন পাক প্রসিডেন্ট পারভেজ মুশারফকে মৃত্যুদণ্ড দিল সেদেশর আদালত। তবে পাকিস্তানের দশম প্রেসিডেন্ট মুশারফের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কটা কিন্তু ছিল নরম গরমেই। মুশারফের জন্ম ১৯৪৩ সালে ব্রিটিশ ভারতের দিল্লিতে। দেশাগের পর করাচিতে চলে যায় তাঁর পরিবার।
দেশদ্রোহের দায়ে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হল পাকিস্তানের প্রাক্তন সেনাপ্রধান তথা প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি পারভেজ মুশারফকে। ১৯৯৯ সালে সেনা অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা দখল করেছিলেন তিনি। তারপরের নয় বছর তিনিই ছিলেন শাসনে। তাঁর আমলে মুক্ত অর্থনৈতিক নীতিতে পাকিস্তানের অর্থনীতি দারুণ সম্বৃদ্ধ হয়েছিল। ৭৬ বছরের প্রাক্তন পাক প্রেসিডেন্টের জীবন কিন্তু বিভিন্ন উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে গিয়েছে। একনজরে দেখে নেওয়া যাক তাঁর বর্ণময় জীবনের নানা রঙ -
একই দিনে শপথ পাঠ করালেন মমতা ও ইমরান। কোনও ভাবেই ধর্মান্ধদের জিততে না দেওয়ার শপথ নিলেন ইমরান ও তাঁর মন্ত্রীরা। বললেন জঙ্গিদের হাতে দেশকে পণবন্দি হতে দেবেন না।
অভূতপূর্ব পদক্ষেপ পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্টের, সেনাপ্রধান জেনারেল কামার জাভেদ বাজওয়ার তিন বছরের মেয়াদ বৃদ্ধির বিজ্ঞপ্তিটি বাতিল করে দিল শীর্ষ আদালত। ২৯ নভেম্বর বাজওয়ার অবসর গ্রহণ, তার ঠিক আগেই এই পদক্ষেপটি গ্রহণ করা হল।