পৃথিবীর কক্ষপথ লক্ষ্য করে ছুটে আসছে একটি মহাজাগতিক বস্তু
মাস দুই পরই সে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করতে শুরু করবে
গ্রহাণু হলে পৃথিবীর মিনি মুন হিসাবে পরিচিত হবে সে
তবে বস্তুটি বহু পুরোনো একটি রকেটও হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে
শুধু স্থলে ও সমুদ্র নয়, চিনের সম্প্রসারণবাদী পরিকল্পনাগুলি মহাকাশেও পৌঁছে গিয়েছে। সম্প্রতি, মার্কিন এক থিঙ্কট্যাঙ্ক তাদের প্রতিবেদনে এমনই দাবি করেছে। এমনকী, এরমধ্যে ভারতের বেশ কয়েকটি কৃত্রিম উপগ্রহেও একাধিকবার সাইবার হামলা চালিয়েছে বেজিং। ইসরো সাইবার হামলার বিষয়টি স্বীকার করলেও দাবি করেছে, তাদের কোনও ক্ষতি কখনও হয়নি।
ভারতের শীর্ষ প্রতিষেধক প্রস্তুতকারক সংস্থা ভারত বায়োটেক এবার গাঁটছড়া বাধল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট লুইস ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিনের সঙ্গে। এই প্রতিষ্ঠানের বিকাশ করা করোনাভাইরাস প্রস্তুত করতে দেশীয় সংস্থাটি। বুধবার সংস্থার পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়েছে আমেরিকা জাপান আর ইউরোপ বাদে বাকি সমস্ত দেশে ভারত বায়োটেক প্রতিষেধকটি রফতানি করতে পারবে। বছরে তৈরি হবে ১০০ কোটি ডোজ। দেশ ও বিদেশের মানুষের কাছে নিরাপদে আর দ্রুততার সঙ্গে প্রতিষেধক পৌঁছে দেওয়ার সংস্থার লক্ষ্য বলে জানান হয়েছে। আর এর অর্থ করোনাভাইরাসের জন্য আরও প্রসস্থ হল ভারতের পথ।
চাঁদের মাটিতে প্রথম মানুষের পা পড়ে ১৯৬৯ সালের ২১ জুলাই ৷ সেই প্রথম পদার্পণের ৫৫ বছর পর ফের চাঁদের মাটিতে নামবেন দু’জন। যাদের মধ্যে আবার একজন মহিলা মহাকাশচারী। একজন পুরুষ মহাকাশচারীর সঙ্গে সাতদিনের জন্য চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবস্থান করবেন তিনি।
লাদাখ নিয়ে ভারত ও চিনের মধ্যে চাপা উত্তেজনা বর্তমান। এর মাঝেই চিন-আমেরিক, ইরান-আমেরিকার সম্পর্ত নিয়ে তো উত্তেজনার আবহ রয়েইছে। দক্ষিণ চিন সাগরেও চিনের আধিপত্যের বিরুদ্ধে ফুঁসছে বাকি দেশগুলি। চিন বিরোধী শক্তি হিসাবে জোট বাঁধতে চাইছে জাপান ও অস্ট্রেলিয়াও। এই পরিস্থিতিতে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কা একেবারেই উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। তবে সেই যুদ্ধ বাঁধলে ভারতের অবস্থান কী হবে? এই প্রশ্ন উঁকি দিচ্ছে অনেকেরই মনে। বর্তমানে বিশ্বে সেনা শক্তির তালিকায় ভারতের অবস্থান কী? তা নিয়েও উৎসাহ রয়েছে। তাই একনজরে দেখে নেওয়া যাক সেনা ও সামরিক শক্তির নিরিখে বিশ্বের শক্তিধর রাষ্ট্রগুলির তুলনায় ভারতের অবস্থান কোথায়।
ভারতের পথ অনুসরণ করে এবার জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে জনপ্রিয় দুই চিনা সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ টিকটক ও উইচ্যাট নিষিদ্ধ করল আমেরিকা। মার্কিন প্রশাসনের তরফে জানানো হয়, দেশের অখণ্ডতা, নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্য অত্য়ন্ত ক্ষতিকর এই দুই অ্যাপ। এদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের এই পদক্ষেপের তীব্র প্রতিবাদ করল চিন। বেজিংয়ের অভিযোগ, ‘হুমকি’ দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন। পরিস্থিতি এমন থাকলে তাদেরও পাল্টা পদক্ষেপ করতে হতে পারে।
ব্রিটেনের পর এবার মার্কিন প্রতিষেধক বিকাশকারী সংস্থার সঙ্গে হাত মেলাল পুনের সেরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া। মার্কিন সংস্থা নোভাভ্যাক্স ইনক বুধবার জানিয়েছে সেরামের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে তারা করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক তৈরি করবে। এক বছরে ২০০ কোটি প্রতিষেধের ডোস তৈরির জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছে সেরাম তেমনই জানিয়েছে মার্কিন সংস্থা। তবে আগেই এই সংস্থার সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল সেরামের। তখন বছরে ১০০ কোটি প্রতিষেধক তৈরির কথা হয়েছিল। কিন্তু পরিস্থিতি বিচার করে প্রতিষেধক তৈরির লক্ষ্যমাত্রা আরও বড়ানো হয়েছে বলে জানান হয়েছে সংস্থার পক্ষ থেকে।