সংক্ষিপ্ত
- জল বিদ্যুতের দাবিতে রাস্তায় নেমে অসুস্থ হয়ে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীর মৃত্যুর অভিযোগ
- বেহালার পর্ণশ্রীতে কেন্দ্রীয় কর্মীদের আবাসনে থাকতেন বছর উনষাটের ওই প্রৌঢ়
- বিদ্যুতের দাবিতে এলাকাবাসীর সঙ্গে প্রতিবাদে সামিল হন ওই কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মী
- ভোর রাতে তিনি বাড়ি ফিরে অসুস্থ হয়ে পড়েন,হাসপাতালে ওই দিন সন্ধেয় তাঁর মৃত্য়ু হয়
জল বিদ্যুতের দাবিতে রাস্তায় নেমে অসুস্থ হয়ে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীর মৃত্যুর অভিযোগ। বেহালার পর্ণশ্রীতে কেন্দ্রীয় কর্মীদের আবাসনে থাকতেন বছর উনষাটের ওই প্রৌঢ়। মৃতের নাম শঙ্কর চক্রবর্তী। গত সপ্তাহের বুধবার ঘূ্র্ণিঝড় আমফানের জেরে থেকে এলাকায় বিদ্যুৎ পরিষেবা নেই। বিদ্যুতের দাবিতে বেহালার পর্ণশ্রীর এলাকাবাসীর সঙ্গে প্রতিবাদে সামিল হন ওই কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মী।
সূত্রের খবর, সোমবার রাতেও তিনি সিইএসসি-র লোকদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন। ভোর রাতে তিনি বাড়ি ফেরেন। তারপরেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর ওই দিন সন্ধেয় তাঁর মৃত্য়ু হয়। তাঁর ছেলে জানান, ' বাবার বহুদিন ধরেই সুগার ছিল। ইনসুলিন নিতে হত। আর প্রতিদিনই একটা ইনসুলিন ফ্রিজে স্টোরেজ করে রাখতে হত। এদিকে টানা বিদ্য়ুৎ বিচ্ছিন্নের জেরে ইনসুলিন সংরক্ষণ করতে না পেরে, কাছে একটি মিষ্টির দোকানের ফ্রিজে সেটি সংরক্ষিত করা হয়। ওই এলাকার মধ্য়ে মিষ্টির দোকানটিতে অবশ্য় কারেন্ট এসেছিল। এদিকে সোমবার রাতে তিনি ইনসুলিন নিতে পারেননি।'
আরও পড়ুন, যাত্রীদের যেতে হবে না দূরে, কলকাতা বিমানবন্দরের পুরনো টার্মিনালই এখন কোয়রান্টিন কেন্দ্র
উল্লেখ্য়, রাজ্য়ে ঘূ্র্ণিঝড় আমফানের জেরে বিদ্য়ুৎ বিচ্ছিন্ন হয়। বহু এলাকায় ঝড়ের ৫ দিন পরেও বিদ্য়ুৎ ফেরেনি। রাজ্য়ের মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়ের কথায় চাপের মুখে পড়ে সিইএসসি কথা দেয় দ্রুত বিদ্য়ুৎ ফেরানো হবে। কিন্তু তারপরেও তা করতে অনেকদেরি হয়ে যায়। শহর ও শহরতলি জুড়েই চলে এই বিক্ষোভ-প্রতিবাদ। তবে এবার প্রথম কেউ এই পরিস্থিতিতে প্রাণ হারালেন বলে অভিযোগ।
রাজ্য়ে ৪০০০ ছাড়াল করোনা আক্রান্তের সংখ্যা, ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত ১৯৩
কোভিড পজিটিভ হয়ে মৃত্য়ু প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ হরিশঙ্কর বাসুদেবনের