সংক্ষিপ্ত

  • আপাতত স্বস্তি পেল পরিবার
  • নেগেটিভ রিপোর্ট দমদমে মৃতের সহকর্মীর
  • মঙ্গলবারই শ্বাসকষ্ট নিয়ে ভর্তি হন হাসপাতালে
  • করোনা সন্দেহে নেওয়া হয় লালারসের নমুনা

আপাতত স্বস্তি মিলল। করোনা পরীক্ষায় নেগেটিভ রিপোর্ট এল দমদমে মৃতের সহকর্মীর। যদিও আগামী দিনে তাঁকে সতর্ক থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।

মঙ্গলবারই করোনা সন্দেহে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন দমদমে করোনায় মৃতের সহকর্মী। প্রবল শ্বাসকষ্ট নিয়ে এনআরএস হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। আশঙ্কায় তাঁর লালরস নমুনা পরীক্ষার জন্য় নাইসেডে পাঠানো হয়। জানা যায়, ওই ব্যক্তির বয়স ৫৬ বছর। ফেয়ারলি প্লেসে রেলের দফতরে দমদমের ওই আক্রান্তের সঙ্গে কাজ করতেন তিনিও। অবশেষে তার রিপোর্ট এসেছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, করোনা নেগেটিভ মার্ক এসেছে রিপোর্টে। যা শোনাার পর স্বস্তি পেয়েছে তাঁর পরিবার থেকে অফিসকর্মী সবাই।

দিদির পাশে দাদা, করোনা যুদ্ধে সামিল হবে ইডেন

সম্প্রতি করোনার আতঙ্ক থেকে স্বস্তি পেয়েছে দমদমের মৃতের পরিবার। তাদের লালারসের পরীক্ষায় করোনা নেগেটিভ  এসেছে। বেলেঘাটা আইডি হাসপাতাল সূত্রে এমনই খবর পাওয়া গিয়েছে। সোমবারই মৃত্যু ঘটে করোনায় আক্রান্ত দমদমের বাসিন্দার। স্ত্রী সহ পরিবারের অন্যরা ছিলেন কোয়রান্টিনে। ছেলে আমেরিকায় থাকায় মৃতের সৎকারে আসতে পারেনি পরিবারের লোকজন। 

করোনার আশঙ্কায় আগাম বন্দোবস্ত, বিয়েবাড়ি,স্টেডিয়াম নেওয়ার নির্দেশ মমতার

তবে স্বাস্থ্য় দফতর সূত্রে  জানা গিয়েছে,মৃতের সঙ্গে থাকলেও পরিবারের কারও শরীরে করোনার ভাইরাস পাওয়া যায়নি। তবে তাদের ওপর নজর রাখা হচ্ছে। যদিও দমদমের যোগীপাড়ার ওই ব্যক্তি  করোনা আক্রান্ত হওয়ায় ভয়ের পরিবেশ তৈরি হয় এলাকায়। আপাতত সেই থমথমে পরিবেশ থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি পেয়েছে এলাকার মানুষজন। তবে নতুন করে তাঁর সহকর্মীর শ্বাসকষ্ট শুরু হওয়াতে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে রেলের দফতরে। 

লকডাউনে বাইরে দেখলেই গুলি, এবার ঘোষণা খোদ মুখ্য়মন্ত্রীর..

জানা গিয়েছে, ৫৭ বছরের দমদমের ওই বাসিন্দার ছেলে আমেরিকায় থাকেন। এরমধ্য়ে বাবার সঙ্গে ছেলের সাক্ষাৎ হয়েছে কিনা তা নিয়ে আগেই প্রশ্ন উঠেছিল। আক্রান্ত হওয়ার আগে ছত্তিশগড়ের বিলাসপুরে ঘুরতে গিয়েছিলেন দমদমের করোনা আক্রান্ত। সস্ত্রীক সেখানে গিয়েছিলেন তিনি। পরিবারের অনুমান, ট্রেন থেকেই ভাইরাস ছড়িয়েছে তাঁর শরীরে। জানা গিয়েছে, আজাদ হিন্দ এক্সপ্রেসে কলকাতায় ফেরেন আক্রান্ত। ট্রেনেও সংক্রমণ হয়ে  থাকতে পারে বলে জানিয়েছিল পরিবারের একাংশ।